Virat Kohli: `কিং কোহলি` থেকে `মাস্টার ব্লাস্টার`, কোন কিংবদন্তিরা রেস্তোরাঁর মালিক? ছবিতে দেখুন
এই তালিকায় সবার উপরে রয়েছে বিরাট কোহলির নাম। একাধিক ব্যবসায় যুক্ত তিনি। প্রসাধনী, রেস্তোরাঁর মত ব্যবসা রয়েছে। বিরাটের এই হসপিটালিটি ব্যবসায় প্রবেশ নতুন। তিনি এতদিন এই ফিল্ডে ছিলেন না। তাঁর প্রথম রেস্তোরাঁ নিউ দিল্লিতে। নাম নুয়েভা (Nueva)। ২০১৭ সালে এটির পথচলা শুরু হয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের খাবার পাওয়া যায় এখানে। তবে এখানে তাঁর পছন্দের ছোলে ভাটুরে পাওয়া যায়। বিরাট দিল্লিতে থাকলে এই রেস্তোরাঁতে গিয়ে সময় কাটান। তাঁকে ও অনুষ্কাকে একাধিকবার দেখা গেছে এখানে। এছাড়া বিরাট তাঁর রেস্তোরাঁ থেকে খাবার অর্ডার দিয়ে খান মাঝে মাঝে।
কলকাতাবাসীর কাছে নামটি জানা। বিরাটের দ্বিতীয় রেস্তোরাঁ এটি। এর একাধিক শাখা রয়েছে। দিল্লি, কলকাতার পর সম্প্রতি মুম্বইতে এটির শাখা উদ্বোধন করেছেন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রওনা হওয়ার আগে তিনি উদ্বোধন করেন। মুম্বইয়ে কিশোর কুমারের বাংলোর লন ভাড়া নিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে।
ভারতের প্রথম বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কপিল দেব রয়েছেন রেস্তোরাঁ মালিকদের তালিকায়। তাঁর রেস্তোরাঁটি ক্রিকেট থিমের উপর। নাম ‘Elevens’। এটি বিহারের পটনায় আছে। এখানে ভারতীয় ও চাইনিজ খাবারের সম্ভার রয়েছে।
ভারতীয় দলের অলরাউন্ডার জাদেজার শখ বাকিদের থেকে আলাদা। তিনি ঘোড়া পোষেন। ছুটিতে তিনি ঘোড়ায় চড়েন। তবে রেস্তোরাঁর ব্যবসায় তিনি বাকিদের সঙ্গে একআসনে। গুজরাটের রাজকোটে জাদেজার রেস্তোরাঁ আছে। নাম ‘Jaddu’s Food Field’। ২০১২ সালের ১২ ডিসেম্বর তিনি উদ্বোধন করেন রেস্তোরাঁ।
ভারতীয় দলের প্রাক্তন জোরে বোলার জাহির খান রয়েছেন এই তালিকায়। পুনেতে ২০০৪-০৫ সালে পথচলা শুরু হয় রেস্তোরাঁর। এরপর মুম্বইতে শাখা খোলা হয়। রেস্তোরাঁর নাম ‘Zaheer Khan’s Dine Fine’। আউটডোক ইভেন্ট, রেস্তোরাঁ, স্পোর্টস লাউঞ্জ ও ব্যাঙ্কোয়েট আছে।
ভারতের দুটো শহরে আছে সচিন তেন্ডুলকরের রেস্তোরাঁ। নাম ‘Tendulkar’s’। মুম্বই ও বেঙ্গালুরুতে রয়েছে এই রেস্তোরাঁ। বরাবরই খাদ্যপ্রেমী সচিন মাঝেমাঝেই ঢুঁ মারেন তাঁর রেস্তোরাঁতে।