লোকসভায় জয়ের আনন্দে মশগুল বিজেপি, তখন ৫ টোটকায় `কামব্যাক` করলেন নেত্রী

Thu, 28 Nov 2019-8:07 pm,

কমলিকা সেনগুপ্ত: লোকসভা ভোটে রাজ্যের ১৮টি পেয়ে তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু ভেঙে পড়েননি তৃণমূল সুপ্রিমো। বরং ঘুরে দাঁড়ানোর শপথ নিয়েছেন। তৈরি করেছেন রণনীতি। নির্বাচনী রণনীতিকার প্রশান্ত কিশোরকে এনেছেন রাজ্যে। মমতা যখন ফিরে আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন, তখন প্রবল আত্মবিশ্বাসী বিজেপি নেতা মশগুল জয়ের আনন্দে।  কী কৌশলে বাজিমাত করলেন নেত্রী?  

প্রতি শুক্রবার জেলা ধরে ধরে বৈঠক করেছেন তৃণমূল নেত্রী। গুরুত্ব বেড়েছে তৃণমূল ভবনের। শুধু সাংসদ বা বিধায়ক নন, আলাদা করে সময় দিয়েছেন ব্লকস্তরের নেতাদের। কোথায় কোথায় ভুল হয়েছে? ঠান্ডাঘর ছেড়ে দাওয়ায় বসে খোঁজ নিতে পাঠালেন নেতাদের। 

নেত্রীর নির্দেশে ছুটে বেড়িয়েছেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও শুভেন্দু অধিকারী। মানুষকে বোঝালেন, বাংলায় কেন একমাত্র তৃণমূলই ভরসার জায়গা। শুভেন্দুর সাংগঠনিক দক্ষতার মুর্শিদাবাদে ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। খড়্গপুরে আরও একবার করে দেখালেন শুভেন্দু।    

কালিয়াগঞ্জে ৫ জন, খড়্গপুরে ৭ জন এবং করিমপুরে ৪ জনের দল গড়ে দিলেন। লাগাতার একমাস ওই এলাকায় কাজ করল তারা। এই প্রথম উপনির্বাচনে আলাদা আলাদা জায়গার জন্য প্রকাশ করা হয় আলাদা ইসতেহার।    

দিদিকে বলো প্রচারে ব্লক প্রধান থেকে কাউন্সিলর। নেত্রীর ধমক খেয়ে সবাই পৌছলেন মানুষের কাছে।

 

এনআরসি-র বিরুদ্ধে বার বার গলা চড়িয়েছেন মমতা। প্রচারে ঝাঁঝ বাড়ালেন। নিজে নামলেন রাস্তায়। করিমপুর, কালিয়াগঞ্জের মতো সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষ ভরসা পেলেন। ফল-তিনে ৩ তৃণমূল। 

ZEENEWS TRENDING STORIES

By continuing to use the site, you agree to the use of cookies. You can find out more by Tapping this link