World Meteorological Day: মানবসভ্যতা টিকবে না ধ্বংস হবে, তা নির্ভর করছে আপনারই উপর! কীভাবে?
আজ, ২৩ মার্চ বিশ্ব আবহাওয়া দিবস। প্রতি বছর বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার ১৯৩টি সদস্য দেশ ও অন্য স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলসমূহ দিনটি বিশ্ব আবহাওয়া দিবস হিসেবে পালন করে। ১৯৫১ সাল থেকে প্রতিবছর দিনটি পালিত হয়ে আসছে।
প্রত্যেক বছরই দিনটির একটি করে লক্ষ্য থাকে। এ বছর এ দিনটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে-- আগাম সতর্কতা এবং আগাম পদক্ষেপ-দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে আবহাওয়া, জল ও জলবায়ুর তথ্য।
পরিবেশ ও আবহাওয়াকে সুন্দর ও দূষণমুক্ত রাখতে সমস্ত দেশ যাতে সচেতন ভূমিকা পালন করে সেটা প্রতিষ্ঠিত করাই এ দিনটির উদযাপনের মূল উদ্দেশ্য।
মানবসৃষ্ট বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে পৃথিবীতে নিয়মিত অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন হয়। এর ফলে ঘটে গ্লোবাল ওয়ার্মিং। এর প্রভাবে সামুদ্রিক ঝড় ও জলোচ্ছ্বাস-সহ দৈনন্দিন আবহাওয়ার ক্ষেত্রে বিপুল নেতিবাচক পরিবর্তন ঘটে। তাই সর্বাগ্রে এই উষ্ণায়ন প্রশমন করতে হবে।
আবহাওয়া ও জলবায়ুর পূর্বাভাস প্রদানে সমুদ্রের প্রভাবের বিষয়টিকে আরও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে ইদানীং। প্রসঙ্গত, জাতিসঙ্ঘ ২০২১-২০৩০ পর্যন্ত সময়কে সমুদ্র দশক হিসেবে ঘোষণা করেছে।
ফসল উৎপাদন, মৎস্য চাষ-সহ অন্যান্য আর্থসামাজিক কর্মকাণ্ড আবহাওয়া ও জলবায়ুর গতিপ্রকৃতির সঙ্গে সরাসরি জড়িত। সমুদ্র উপকূলীয় দেশগুলিতেই আবহাওয়ার নেতিবাচক প্রভাব বেশি পড়ে।