নিজস্ব প্রতিবেদন: বিশ্বজয় করতে আর দু’কদম পিছিয়ে ব্রাজিল। অনূর্ধ্ব সাতেরো বিশ্বকাপে বুধবার ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হচ্ছে কার্লোস আমাদিওর দল। কিন্তু তার আগেই  রবিবার যুবভারতীতে যে ভাবে জার্মানির কাছ থেকে রুদ্ধশ্বাস জয় এনে অনূর্ধ্ব সাতেরো বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠল ব্রাজিল, তাতে মনে হল কলকাতাই সেমিফাইনালে উঠল। সেদিন যেন কলকাতা হয়ে উঠেছিল রিও। কলকাতার হৃদস্পন্দন শোনা যাচ্ছিল সুদূর সাম্বার দেশে।   সে দেশও কি থেমে থাকে? সেদিন গোটা ব্রাজিলও কাকতালীয়ভাবে নেচেছিল। তবে একেবারে অভিনবভাবে। শূন্যেই সাম্বা নাচ দেখিয়েছিল গোটা বিশ্বকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- ব্রাজিল-ইংল্যান্ড ম্যাচের টিকিটের জন্য হাহাকার যুবভারতীতে 


কীভাবে?   


রবিবার সাও পাওলোর এক সেতুতে অনুষ্ঠিত হয় রোড-জাম্পিং প্রতিযোগিতা। অংশ নিয়েছিল ২৪৫ জন প্রতিযোগী। মিশন এক লাফে ‘বিশ্বজয়’। ব্রাজিলের হর্টোলান্ডিয়ার একটি সেতু থেকে একসঙ্গে ২৪৫ জন প্রতিযোগী ঝাঁপ দিলেন। যখন ওই সংখ্যক মানুষ এক সঙ্গে ঝাঁপ দেয়, মনে হয়  এক ঝাঁক পাখি উড়ে গেল আকাশে। যদিও তাঁরা ওড়েননি। সেতুর নীচে পেন্ডুলামের মতো ঝুলছিলেন সবাই। নাইলন দড়ি দিয়ে সবার কোমর বাঁধা ছিল। এটাই রোপ-জাম্পিং খেলা। এটিকে বিশ্বরেকর্ড বলেও দাবি করেছেন তাঁরা। এর আগে ২০১৬-র এপ্রিলে একই জায়গা থেকে ১৪৯ জন প্রতিযোগী রোপ-জাম্পিংয়ে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এবারের রোপ-জাম্পিং গিনেস বুকে স্বীকৃতি পাবে বলে আশাবাদী ওই প্রতিযোগিতার গ্রুপ। 



আরও পড়ুন- অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল গুয়াহাটি থেকে সরল কলকাতায়