১৩০ কোটির চোখ `পদ্নশ্রী` সিন্ধুতে
নিজামের শহর থেকে অলিম্পিকের মঞ্চ। ২১ বছর বয়সি শাটলার পিভি সিন্ধুর উত্তরণ চোখে পরার মতো। পুল্লেলা গোপিচাঁদের কোচিংয়ে ব্যাডমিন্টনের প্রাথমিক পাঠ নিয়ে শুরু সিন্ধুর কেরিয়ার। তারপর থেকে গোপিচাঁদ-সিন্ধু ২টি ভারতীয় ব্যাডমিনটনে হিট। সময় যত গড়িয়েছে সিন্ধুর খেলায় উন্নতি হয়েছে। ধার বেড়েছে। ২০১৩ সালে ১০ অগাস্ট ইতিহাস সৃষ্টি করেন হয়দরাবাদি এই শাটলার।
ব্যুরো: নিজামের শহর থেকে অলিম্পিকের মঞ্চ। ২১ বছর বয়সি শাটলার পিভি সিন্ধুর উত্তরণ চোখে পরার মতো। পুল্লেলা গোপিচাঁদের কোচিংয়ে ব্যাডমিন্টনের প্রাথমিক পাঠ নিয়ে শুরু সিন্ধুর কেরিয়ার। তারপর থেকে গোপিচাঁদ-সিন্ধু ২টি ভারতীয় ব্যাডমিনটনে হিট। সময় যত গড়িয়েছে সিন্ধুর খেলায় উন্নতি হয়েছে। ধার বেড়েছে। ২০১৩ সালে ১০ অগাস্ট ইতিহাস সৃষ্টি করেন হয়দরাবাদি এই শাটলার।
প্রথম ভারতীয় মহিলা সিঙ্গলস খেলোয়াড় হিসেবে পদক জেতেন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে। তারপরের বছরও বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে ব্রোঞ্জ জেতেন সিন্ধু। প্রাথমিক সাফল্যের পর পিছনে ফিরে তাকাননি সিন্ধু। হায়দরাবাদি তরুণীর মাথাও ঘুরে যায়নি।
২০১৪ ও ১৬ সালে উবের কাপে দলগত ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জেতেন সিন্ধু। ১৪ সালের ইঞ্চিয়নে এশিয়ান গেমসেও ব্রোঞ্জ জেতেন এই শাটলার। ১৪ সালের কমনওয়েলথ গেমসেও ব্রোঞ্জ জেতেন সিন্ধু। এরই মধ্যে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপেও সিন্ধুর দখলে ব্রোঞ্জ পদক। চলতি বছর সাউথ এশিয়ান গেমসে জোড়া রূপো জেতেন গোপীচাঁদের ছাত্রী।
২০১৪ সালে বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে ৯ নম্বরে উঠে যান সিন্ধু। অলিম্পিরে অভিযান চলাকালীন দশম স্থানে ছিলেন এই তারকা। কোর্টের সাফল্যে স্বীকৃতিও পান সিন্ধু। ২০১৫ সালে পদ্নশ্রী সম্মানে সম্মানিত করা হয় এই শাটলারকে।