নিজস্ব প্রতিবেদন: ভাল নেই অটল বিহারী বাজপেয়ী। দিল্লির এইমস হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। মেডিক্যাল বুলেটিন প্রকাশ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে সঙ্কট থেকে আরও গভীর সঙ্কটের দিকে অটল বিহারী বাজপেয়ীর শারীরিক অবস্থা। 



COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগে হাসপাতাল নেতা মন্ত্রীদের ভিড়। হাসপাতালে বাজপেয়ীজি যখন জীবন-মরণের লড়াই লড়ছেন, তখন আনাগোনা বাড়ছে হেভিওয়েটদের। সরকারের গোটা ক্যাবিনেট-ই এখন দিল্লি এইমস-এ হাজির। ভারতরত্নকে দেখে বেরিয়ে আসার পথে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী আবেগ জড়িত কণ্ঠে বলে গেলেন, “ইউপি-র সঙ্গে অটলজি-র সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। এখান থেকেই প্রথম সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। যখন দেশের প্রধানমন্ত্রী হন, তখন ইউপি-র লখনউ থেকে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি”। অটলজি নিয়ে নিজেদের অতীত অভিজ্ঞতার কথা ব্যক্ত করেছেন আরও অনেকে।


বিরাট কোহলিকে সরিয়ে দেশের 'ফিটেস্ট' ক্রীড়াবিদ হকির সর্দার


স্মৃতির ঝাঁপিতে উঁকি দিলে একেবারে সামনের সারিতেই ঘোরাফেরা করছে ২০০৩-০৪ সালের ঘটনাও। পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে সৌরভের নেতৃত্বাধীন ভারত। একদিকে রাজনৈতিক চাপানউতর, আর অন্যদিকে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাক দলের বিরুদ্ধে সিরিজের চাপ। অটল বিহারী বাজপেয়ী তখন দেশের প্রধানমন্ত্রী। সৌরভের হাত ধরে একদিকে যেমন তাঁর মনোবল বাড়িয়েছিলেন, তেমনই ভারত অধিনায়েকের কানে তুলে দিয়েছিলেন কূটনৈতিক মন্তব্যও। ভারতীয় ক্রিকেট দলের তত্কালীন অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের হাতে একটি ব্যাট তুলে দিয়ে অটল বিহারী বাজপেয়ী বলেছিলেন, “শুধু খেলায় নয়, মনও জিতে এসো। শুভকামানা”। 


আচমকা অবসর কেন, অবশেষে জানালেন এবি ডিভিলিয়ার্স


এরপর বাকিটা ইতিহাস। প্রথমবার পাকিস্তান গিয়ে সিরিজ জিতেছিল ভারত। টেস্ট এবং একদিনের আন্তর্জাতিক, দুই সিরিজই কব্জা করেছিল সৌরভের দল। ৫ ম্যাচের একদিনের সিরিজ ভারত জিতেছিল ৩-২-এ। আর ৩ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ভারত জিতেছিল ২-১-এ। সেবারই মুলতানে প্রথম ভারতীয় হিসেবে টেস্টে তিনশো রানের ইনিংস উপহার দিয়েছিলেন নজফগড়ের নবাব বীরেন্দ্র সহবাগ। ওই সিরিজে তিনিই ছিলেন সর্বোচ্চ স্কোরার। আর বলে শ্রেষ্ঠ পারফরম্যান্স ছিল কিংবদন্তী অনিল কুম্বলের।