নিজস্ব প্রতিনিধি : তাঁর গায়ে রয়েছে ডোপিং-এর কালো ছোপ। কিন্তু তাই বলে এশিয়ান গেমসে তাঁর সাফল্যকে কেউ খাটো করে দেখছেন না। ইন্ডিয়ান অ্যামেচার বক্সিং ফেডারেশন-এর তথ্য বলছে, ২০১২ সালে ডোপ করার জন্য অমিত পাঙ্ঘালকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। দুবছর নির্বাসনের শাস্তি পেয়েছিলেন তিনি। পরে অবশ্য আপিল করায় শাস্তির মেয়াদ কমিয়ে এক বছর করা হয়। সে অনেকদিন আগের কথা। কিন্তু সেই পুরনো কালো দাগ এখনও তাঁর জীবনে ছাপ ফেলছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  রাজ্য সরকারের কাছে বাড়ি চাইলেন স্বপ্না বর্মন


ক্রীড়ামন্ত্রকের নিয়মানুযায়ী, কোনও অ্যাথলিটের নাম ডোপিং কেলেঙ্কারিতে থাকলে তাঁকে অর্জুন বা রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা যাবে না। তাই এশিয়ান গেমসের ৪৯ কেজি বক্সিং বিভাগে দেশকে সোনা এনে দিয়েও মহাফাঁপড়ে পড়েছেন অমিত। যদিও পুরনো অভিযোগ সম্পর্কে অমিতর বক্তব্য, ''একটা টুর্নামন্টের আগে টেস্টে আমার পজিটিভ রেজাল্ট বেরিয়েছিল। তার পর দেড় বছর আমি কঠিন অনুশীলন করেছিলাম। জাকার্তায় সোনা জয়ের পর আমি অর্জুন পুরস্কারের দাবিদার। আশা করব পুরনো রেকর্ডের জন্য আমাকে এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হবে না। আমার সেই সময় চিকেনপক্স হয়েছিল। ফলে না জেনেই কিছু ওষুধ আমি খেয়ে ফেলেছিলাম। সেই সময় আমি এসব ব্যাপারে সম্পূর্ণ অবগত ছিলাম না।'' প্রসঙ্গত, অমিতের রক্তের নমুনায় অ্যানাবলি স্টেরয়েডের উপস্থিতি ছিল।


আরও পড়ুন-  স্বপ্নার জন্য কংক্রিটের রাস্তা পেল জলপাইগুড়ির ঘোষপাড়া


চলতি বছর বক্সিং ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া গৌরব ভিদুরি ও সোনিয়া লাথারকে অর্জুন পুরস্কারের জন্য মনোনীত করবে। ১২ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই দুই অ্যাথলিটের নাম চলে যাবে সংশ্লিষ্ট বিভাগে। তা হলে অমিত পঙ্ঘালের নাম কী অর্জুনের জন্য মনোনীত করবে না বক্সিং ফেডারেশন? প্রশ্ন থাকছে।