নিজস্ব প্রতিনিধি : রবীন্দ্র জাদেজার ভীষণ সমস্যা। কী সমস্যা, আপনার-আমার জানা নেই। ধোনি জানেন। আর তিনি সময় বুঝে তা সমাধান করে দেন। হুকো টানতে টানতে। শার্দুল ঠাকুরের জীবন ঠিক সোজা পথে চলছে না। কোনও ব্যাপার নয়। মহেন্দ্র সিং ধোনি আছেন তো! সব ঠিক করে দেবেন! হুকো টানতে টানতে। আরে বাবা, একদম হেঁয়ালি কর হচ্ছে না। এটাই সত্যি। হুকো টানতে টানতে কতজনের কত সমস্যা সমাধান করে দেন ধোনি, আপনাদের জানা নেই!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  আপনি কি আর বিয়ে করবেন না? টিম ইন্ডিয়ার 'সুপারফ্যান' সুধীরের উত্তর চমকে দিল সবাইকে


হুকোর ধোঁয়ায় কি মাহির মাথায় রক্ত চলাচল বাড়ে? সেটা বলা মুশকিল। তবে এর আগেও অনেকে বলেছেন, অবসর সময় কখনও সখনও ধোনি হুকো টানতে বেশ ভালবাসেন। একা, নিরালায় হুকো টানতে টানতে জীবন ও মাঠের অনেক গভীর সমস্যার সমাধান বের করে ফেলেন তিনি। আর ধোনির এই গুণের কথা হঠাত্ করেই বলে ফেললেন চেন্নাইতে তাঁর সতীর্থ জর্জ বেইলি। ক্যপ্টেন হিসাবে কেরিয়ারের ২০০তম ম্যাচ খেলা হয়ে গিয়েছে ধোনির। অস্ট্রেলিয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান জর্জ বেইলি তাই এমন দিনে ক্যাপ্টেন ধোনিকে কুর্ণিশ জানালেন। সঙ্গে চেন্নাইয়ে একসঙ্গে খেলার দিনগুলো স্মৃতিচারণ করলেন। সেসব কথা বলতে গিয়েই বেইলি জানালেন, ''কখনও সখনও ধোনি হুকো খায়। আর হুকো স্টেশন (প্লে-স্টেশন-এর ধাঁচে মজা করে বলা) বসত ওর হোটেলের ঘরেই। হুকো আর ধোনিকে ঘিরে বসত কমবয়সী ক্রিকেটারদের আসর। সেই আসরে যে কেউ যা খুশি বলতে পারত। ধোনি এভাবেই নিজের দলের কমবয়সীদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করত। এভাবেই প্রতিটা কমবয়সীর কাছে ও প্রিয় ক্যাপ্টেন হয়েছে। আসলে সেই আসরে বসে ক্রিকেটাররা নিজেদের সমস্যা ও না বলা কথাগুলো বলতে পারত।''


আরও পড়ুন-  অশ্বিন, ইশান্তের ফিটনেস পরীক্ষা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টেস্ট দল নির্বাচন স্থগিত!


বেইলি আরও বলছিলেন, ''এত বড় মাপের একজন ক্যাপ্টেন সচরাচর এতটা উন্মুক্ত মানসিকতার হন না। কিন্তু ধোনি এই স্টিরিওটাইপ ব্যাপারটা ভেঙেছে। বেশি রাতে ওর ঘরে সেই আসরে ক্রিকেটাররা মাঠে ও মাঠের বাইরে নিজেদের সমস্যার কথাগুলো নিজে মুখে বলতে পারত। সব কিছুর সমাধানও হয়ে যেত। ধোনি যেন সেখানে ভাল বন্ধু।''