ওয়েব ডেস্ক: কিছু জিনিস কখনও বদলায় না। পরিবর্তন কথাটারই শুধু পরিবর্তন নেই। ছেলেবেলা থেকে শিখেছি এটাই। কিন্তু কিছু জিনিস ব্যতিক্রম। ওই পরিবর্তনের লেজুরের মতোই, জুড়ে যেতে পারে। যেমন দিল্লি আইপিএলে যেমন ছিল, তেমনই আছে। পরিবর্তনের নো চান্স! ব্র্যাড হগের বয়স বাড়ে না। ব্রেথওয়েটরা এক বলে ছক্কার জন্যই খেলেন। ৭০ বল কোনওদিন খেলতে পারবেন কিনা জানা নেই। রাহুল দ্রাবিড় খুব ভালো হয়েও দু নম্বর থাকলেই মানানসই, এইসব আর কী!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পরিবর্তন ছেড়ে আজকের ম্যাচে আরও ভালোভাবে ঢুকে পড়ি। কেকেআরের এবারের আইপিএল অভিযান শুরু হল। এবং সমর্থরা ঠিক যেমন শুরু চেয়েছিলেন, তেমনটাই। তাই দিল্লির ইনিংস শেষ মাত্র ৯৮ রান করে! সেটাও ২০ ওভারের পরিবর্তে ১৭.৪ ওভারে খেলে! এদিন টস জিতেছিলেন নাইট অধিনায়ক গৌতম গম্ভীর। টস জিতে ফিল্ডিং নেন তিনি। দিল্লি যেন ব্যাটিংটা শুরু করল, কালকের মুম্বই যেভাবে শুরু করেছিল সেভাবেই। তাই প্রথম ১০ ওভারে মাত্র ৫৫ রানে ৫ উইকেট! প্রথম উইকেট পড়তে যা ২৪টা রান দরকার হল। তারপর থেকে ধারাবাহিকভাবে বিজ্ঞাপন আসার মতো একটু পর পরই উইকেটের পতন।


দুই অঙ্কের রান পেলেন কুইন্টন ডিকক (১০ বলে ১৭ রান), সঞ্জু স্যামসন (১৩ বলে ১৫ রান), পবন নেগি (১৯ বলে ১১ রান), ক্রিস মরিস (৯ বলে ১১ রান)। এছাড়া মায়াঙ্ক আগরওয়াল করলেন ১১ বলে ৯ রান। শ্রেয়শ আইয়ার তিন বল খেলে শূন্য রান করে ফেরেন। করুন নায়ারের অবদান ৮ বলে ৩ রান। আর বিশ্বকাপ ফাইনালের নায়ক ফিরলেন ৪ বলে ৬ রান করে। ওই ৬ রান অবশ্যই প্রিয় ইডেনে একটা বিশাল ছক্কা মেরেই।


কেকেআরে নারিন এখনও দলে যোগ দেননি। কিন্তু ব্যাড হগ এবং পীযুষ চাওলা যা বল করলেন, তাতে এঁদেরকে বসানোটাও যে অবিচার হবে। নাইটদের হয়ে এদিন ৩ টি করে উইকেট নিলেন ব্র্যাড হগ এবং আন্দ্রে রাসেল। দুটো উইকেট নিয়ে গেলেন পীযুষ চাওলা এবং হেস্টিংস।