নিজস্ব প্রতিনিধি : টিকিটের যে অংশটা দর্শকদের হাতে থাকবে সেখানে লেখা গেট ওয়ান। আর যে অংশটা কাউন্টার পার্ট, সেখানে লেখা গেট টু। তা হলে কোন অংশের তথ্য বিবেচিত হবে? যে দর্শকের হাতে এমন টিকিট থাকবে তিনি কোন গেট দিয়ে রবিবার মাঠে প্রবেশ করবেন?  রবিবার কলকাতা লিগে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান বড় ম্যাচের টিকিট নিয়ে এমনই বিচিত্র সমস্যা দেখা দিয়েছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  ফুটবল ক্লাব কিনছেন রোনাল্ডো


৬৬০০০ সিট। অনলাইনে টিকিট বুক করেও টিকিট পাননি অনেকে। ফলে দর্শকদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। আইএফএ সচিব অবশ্য এই ব্যাপারে নিঃস্বার্থ ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, ''টিকিটের যা চাহিদা সেই পরিমাণ টিকিট দেওয়া সম্ভব নয়। টিকিট ছাপা হয়েছে যে পরিমাণ তার তুলনায় চাহিদা অনেক বেশি।'' বৃহস্পতিবার অনলাইনে টিকিট বিক্রি বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিক্রির জন্য মোট টিকিট ছাপা হয় ৪৫,০০০। ডার্বির ৪৮ ঘণ্টা আগে সব টিকিট শেষ। দুই ক্লাবের সদস্যদের জন্য ৭০০০ করে টিকিট বরাদ্দ হয়েছে। আর বিক্রির জন্য ৫০০০ টিকিট দেওয়া হয়েছে। আর টিকিটের বিভ্রান্তি নিয়ে উত্পল গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ''দর্শকদের কাছে টিকিটের যে পার্ট থাকবে সেটাই গেট নম্বর।''


আরও পড়ুন-  শেহবাগকে কাঁদালেন স্বপ্নার মা! 'আমি ওর ফ্যান', ঘোষণা বীরুর


খেলার ফল যাই হোক না কেন, মাঠে যেন কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে। শুক্রবার এই মর্মে দর্শকদের কাছে আবেদন রাখল দুই প্রধান। খেলাটা খেলার মতো হোক, এটাই দুদলের দর্শকদের কাছে অনুরোধ করেন আইএফএ সচিব ও দুই ক্লাবের কর্তারা। ছিলেন ইস্টবেঙ্গলের কোচ বাস্তব রায় এবং ফুটবলার সামাদ আলি মল্লিক।  মোহনবাগানের তরফে শুধু হাজির ছিলেন শুধু মাত্র বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুশীলন থাকায় আসতে পারেননি বাগান কোচ এবং অধিনায়ক। এদিন টিকিট বিক্রি কেন্দ্র করে পুলিশের লাঠিচার্জ হয় আইএফএ অফিস এবং মোহনবাগান ক্লাব-এর সামনে। অবরোধ হয় দুই জায়গায়।