নিজস্ব প্রতিবেদন : শরীর আছে, মন নেই। ইস্টবেঙ্গলের অনুশীলন দেখলে এই কথাটাই মনে হতে পারে। টানা তিন ম্যাচে হার, কোচের পদত্যাগ। সবমিলিয়ে বিধ্বস্ত একটা দল। শতবর্ষের বছরে ইস্টবেঙ্গল দলটায় যেন মড়চে পরে গেছে। লাল-হলুদে আলেসান্দ্রো জমানা শেষে প্রথমদিনের অনুশীলন। কোকোর পরিবর্তে আসা মার্কাল ট্রুলসই অনুশীলন করালেন ডিকা-মার্কোসদের। প্রথমদিন। কাউকে সেভাবে চেনেন না। মেহতাব-কাসিমদের মনোবল বাড়ানোর কাজটাও করতে হল মার্কালকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শনিবার সামনে চেন্নাই সিটি এফসি। কার্ড সমস্যার জন্য চেন্নাই ম্যাচে নেই ক্রেস্পি। এস্লাভা-কাতসুমিদের বিরুদ্ধে রক্ষণে হয়তো খেলবেন মেহতাব-আশির আখতার জুটি। বুধবার অনুশীলনে আবার চোট পান তনডোম্বা নাওরেম। এদিকে ডার্বিতে চোট পাওয়া এডমুন্ড লালরিন্ডিকা বাকি আই লিগে আর নেই।


আরও পড়ুন-  চ্যালেঞ্জ নিয়ে আবার ইস্টবেঙ্গলে ফিরলেন ক্রোমা


আলেসান্দ্রোর পদত্যাগের পর ক্লাব ছাড়তে চেয়েছিলেন তারই আনা ফিজিক্যাল ট্রেনার কার্লোস নোদার। গভীর রাতে তারই আনা নোদারকে নিজের ঘরে ডেকে পাঠান আলেসান্দ্রো। দলের খারাপ সময়ে তাকে দায়িত্ব ছাড়তে বারণ করেন স্প্যানিশ কোচই। মন না চাইলেও সমর্থকদের কথা মাথায় রেখেই শেষ পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গলে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন কার্লোস নোদার। ছ বছর একসঙ্গে কাজ করার পর অবশেষে ভাঙল আলেসান্দ্রো-নোদার জুটি।  ইস্টবেঙ্গল সূত্রের খবর, ডার্বির আগেই নাকি পদত্যাগ করেছিলেন আলেসান্দ্রো। গোকুলাম ম্যাচ হারের পর গ্যালারিতে নিগৃহীত হয়েছিলেন সঞ্জিত সেন। সেই ঘটনা নাকি একেবারেই ভালোভাবে নেননি লাল-হলুদ কোচ। সেই ঘটনার জন্য পরোক্ষভাবে নিজেকেই অপরাধী মনে করেছিলেন স্প্যানিশ কোচ। চেয়েছিলেন ডার্বিটা জিতে দেশে ফিরতে। সেটাও আর হল না ।