নিজস্ব প্রতিবেদন: ইস্টবেঙ্গলের কোচের দৌড়ে ঢুকে পড়লেন এফসি গোয়ার দুই কোচ ক্লিফোর্ড মিরাণ্ডা আর ডেরেক পেরেরা। দুই গোয়ান কোচের সঙ্গেই কথা বলেছেন ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। ডেরেকদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে যে তাঁরা ইস্টবেঙ্গলের দায়িত্ব নিতে আগ্রহী কিনা! লোবেরো এফসি গোয়ার দায়িত্ব ছাড়ার পর মিরান্ডা-ডেরেক জুটিই কোচের দায়িত্ব সামলে ছিলেন। দুই ভারতীয় কোচের পাশাপাশি ইস্টবেঙ্গলের কোচের দৌড়ে আছেন বর্তমান কোচ মারিও রিভেরা। তাঁর পরামর্শ মেনেই নতুন মরশুমে দল গঠন করছে ইস্টবেঙ্গল। তবে কারোর সঙ্গেই এখনও চুক্তি চূড়ান্ত করেনি লাল-হলুদ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


ক্লাব সূত্রে আরও শোনা যাচ্ছে, আগামী মরশুমে কোচ নিয়ে কোনও পরীক্ষা নিরীক্ষায় নাকি যেতে চায় না ইষ্টবেঙ্গল । বিদায়ী মরশুমের স্টপগ্যাপ কোচ স্প্যানিশ মারিও রিভেরাই আগামী মরশুমে লাল-হলুদের দায়িত্বে বহাল থাকবেন!ক্লাব সূত্রে খবর মারিও রিভেরা এবং তাঁর ডেপুটিকে নিয়ে বৈঠক করেন ইষ্টবেঙ্গলের তিন কর্তা দেবব্রত সরকার, রজত গুহ এবং সৈকত গাঙ্গুলি। সেই বৈঠকে হাজির ছিলেন লাল-হলুদের দুই প্রাক্তন ফুটবলার অ্যালভিটো এবং চন্দন দাস। মারিওকে আগামী মরসুমে কোচ করার সপক্ষে যে যুক্তি লাল-হলুদ কর্তারা দেখিয়েছেন তা হল , " মারিও-র  চেনা পরিবেশ। বিদায়ী মরশুমে কার্যত ভরাডুবি থেকে দলকে বাঁচিয়ে একটা সন্মানজনক জায়গায়  নিয়ে এসেছিলেন। তাছাড়া ফুটবলারদের সম্পর্কে পুরোপুরি ওয়াকিবহাল। "স্প্যানিশ কোচ আলেসান্দ্রোর সহকারি হিসেবে ইষ্টবেঙ্গলে এসেছিলেন মারিও। পরবর্তী সময়ে কোচের সাথে বনিবনা না হওয়ায় দেশে ফিরে গিয়েছিলেন। আই লিগের মাঝপথে আলেসান্দ্রো পদত্যাগ করার পর মারিও-কে ফিরিয়ে আনেন কোয়েস কর্তারা।


 


এদিকে নতুন মরশুমে তারা কোথায় খেলবেন এখনও নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। তাছাড়া করোনা পরবর্তী সময় বিভিন্ন দেশ থেকে আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। তাই বিদেশি কোচ আর বিদেশি ফুটবলার নিয়োগের ক্ষেত্রে ধীরে চলো নীতি নিচ্ছে ইস্টবেঙ্গল।


 



আরও পড়ুন - করোনা পরবর্তী সময়ে ক্লাব ফুটসল চ্যাম্পিয়নশিপ দিয়ে মরশুম শুরু হতে পারে ভারতে!