নিজস্ব প্রতিবেদন— আরসিবিকে নিয়ে মিম—এর ছড়াছড়ি। একের পর এক মরশুম যায়। কিন্তু বিরাট কোহলির কপালে আর কিছুই জোটে না। কোনওবার ভাল শুরু করেও শেষে এসে মুখ থুবড়ে পড়ে তাঁর দল। কোনওবার মরশুম শুরু হয় হতাশা নিয়ে। শুরু থেকেই একের পর এক হার হজম করতে হয়। তবে কোনওবারই আইপিএলে আরসিবি খারাপ দল গড়ে না। বরং তারকাখচিত হয় তাঁদের দল। গেইল, এবি, কোহলি থেকে শুরু করে বিশ্ব ক্রিকেটের একের পর এক তারকা সেই দলে। তবুও আজ পর্যন্ত একবারও খেতাব জিততে পারেনি বেঙ্গালুরু। এত ব্যর্থতা, এত হারের দায় স্বাভাবিকভাবেই এসে পড়ে ক্যাপ্টেন কোহলির উপর। তিনিও হতাশ হন নিশ্চয়ই। তবে আরসিবি ছেড়ে যাওয়ার কথা ভাবেন না। কেন!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কোহলি সফল অধিনায়ক। তবে ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে। তাঁর জীবনের যাবতীয় ব্যর্থতা, হতাশা হয়তো আরসিবি—র ক্যাপ্টেন হিসাবেই। হাজার চেষ্টা করেও আরসিবির জার্সি পরে তিন সফল হতে পারেন না। আরসিবি ম্যানেজমেন্ট অবশ্য কোহলির উপর ভরসা রাখে। আর ভরসা না রাখারও কোনও কারণ নেই। কারণ অধিনায়ক কোহলি নিজের একশোভাগ দেন। তাঁর পারফরম্যান্সে ঘাটতি থাকে না। তবুও দলকে সাফল্যের মুখ দেখাতে পারেন না তিনি। দলগতভাবে ব্যর্থ হয় আরসিবি। প্রতিবার। বছরের পর বছর। কিন্তু কোহলি তো চাইলেই অন্য কোনও দলের হয়ে খেলতে পারেন! কিন্তু তিনি কেন আরসিবি ছাড়েন না! জানালেন নিজেই।


আরও পড়ুন— এত বড় ভুল তিনি কী করে করলেন! ভেবেই 'পাগল' হয়ে যাচ্ছেন ইংল্যান্ডের পেসার


কোহলি বলেছেন, ''আরসিবি সমর্থকদের থেকে ভালবাসা পাই। ওদের থেকে এমন ব্যবহার কখনও পাইনি যে আরসিবি ছাড়ার কথা ভাবতে হবে। বছরের পর বছর ধরে ওদের সমর্থন, ভালবাসা পেয়ে আসছি। দল ব্যর্থ হলে ওরা হতাশ হয়। আমাদেরও খারাপ লাগে। কিন্তু কখনও ওদের সমর্থনে ঘাটতি পড়েনি। একজন ক্যাপ্টেন, ক্রিকেটারকে সমর্থকদের এই সমর্থন এগিয়ে নিয়ে যায়। আসলে আজ পর্যন্ত এমন কোনও অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়নি যে বেঙ্গালুরু ছাড়ার কথা ভাবতে হবে।'' সোশ্যাল মিডিয়ায় এবি ডিভিলিয়ার্সের সঙ্গে আড্ডায় মেতেছিলেন কোহলি। সেখানেই তিনি এই কথাগুলি বলেন।