ওয়েব ডেস্ক: ৪৭ বছর বয়সে পা রাখলেন আজই। চোখের তলায় চামড়া ঈষৎ কুচকেছে। শরীরের ওজনও বেড়েছে খানিকটা। ক্রিকেট বলতে এখন ইন্ডিয়াই বোঝেন জন্টি রোডস। ভালোবাসা এতটাই চূড়ান্ত রূপ পেয়েছে যে নিজের মেয়ের নাম রেখেছেন 'ইন্ডিয়া'। ঘটনাচক্রে 'মুম্বই ইন্ডিয়ান্স'-এর ফিল্ডিং কোচ এখন জন্টি রোডস। নিজের জীবনের ৪৭ বসন্তের ১১টা বসন্তে তিনি জড়িয়ে ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটের সঙ্গে। টেস্ট থেকে একদিনের আন্তর্জাতিক ১৯৯২ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত 'চোকার্স'দের একাদশে কখনও পয়েন্ট, কখনও কভার আবার কখনও গালি (স্লিপের কান ঘেঁসে), জন্টি থাকতেনই। ব্যাটিং করতেন ৬ নম্বরে। গোটা বিশ্ব জন্টি রোডসকে চেনে সর্বকালের সেরা ফিল্ডার হিসেবেই। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জন্টি যেন বাজপাখি। কখনও শরীরের ডান দিকে, কখনও বা দিকে, কখনও ২২ গজ দৌড়ে রান আউট আবার কখনও ডিরেক্ট থ্রো। প্রতি ম্যাচে জন্টি দলের হয়ে গড়ে বাঁচিয়েছেন ২০ থেকে ৩০ রান। আবার ব্যাটিংয়েও যোগ করেছেন নিজের কন্ট্রিবিউশন। 


এখনও নীল চোখ। ধবধবে সাদা শরীর। শরীরের ভাষা জন্টি এখনও ২৭! 


আন্তর্জাতিক একদিনের কেরিয়ার- ২৪৫ ম্যাচ- ৫৯৩৫ রান- ২টি শতরান -৩৩টি অর্ধ শতরান- ১০৫টি ক্যাচ
আন্তর্জাতিক টেস্ট কেরিয়ার- ৫২ ম্যাচ- ২৫৩২ রান- ৩টি শতরান- ১৭টি অর্ধ শতরান- ৩৪টি ক্যাচ