নিজস্ব প্রতিবেদন-  টুইটার ব্যান করেছে তাঁর অ্যাকাউন্ট। কিন্তু তাতে কি আর থামিয়ে রাখা যায় কঙ্গনা রানাউতকে! বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্মুখ সমরে  ক্রিকেটার ইরফান পাঠান ও কঙ্গনা রানাউত। ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন ঝামেলা এবং পশ্চিমবঙ্গে ভোট পরবর্তী হিংসা-এই দুই নিয়ে টুইটার বনাম ইনস্টা যুদ্ধে মজা পেলেন নেটিজেনরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কঙ্গনা রানাউড খুব জোর গলায় তাঁর মতামত প্রকাশ করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। বিজেপি-র সমর্থক হিসাবে তিনি প্রকাশ্যে তাঁর অবস্থান ঘোষণা করেছেন অনেক আগেই। কয়েকদিন আগেই ঘৃণা ছড়ানোর দায়ে টুইটার নিষিদ্ধ করেছে তাঁকে। তবু তিনি থামেন নি। ইনস্টাগ্রামে একের পর এক পোস্ট দিয়ে নিজের বক্তব্য পেশ করে চলেছেন অভিনেতা। মঙ্গলবার ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের যুদ্ধ নিয়ে একটি পোস্ট করেন ক্রিকেটার ইরফান পাঠান। সেখানে তিনি সকলের উদ্দেশে লেখেন, ‘আপনার মধ্যে যদি ন্যূনতম মনুষ্যত্ব থাকে, তবে প্যালেস্তাইনের ওপর ইজরায়েলের এই হামলা সমর্থন করবেন না’।


 



 


ইরফানের টুইটের জবাবে এক নেটিজেন প্রাক্তন ক্রিকেটারের কাছে জানতে চান, বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে তিনি চুপ কেন? এরপরই আসরে নামেন বিজেপি ঘনিষ্ঠ কঙ্গনা। সেই নেটিজেনের টুইট নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে দেন তিনি। ইরফানও দেরি করেন নি। তিনি সঙ্গে সঙ্গে পাল্টা টুইট লেখেন, ‘আমার সমস্ত টুইটই মানবিকতার জন্য, নয়ত দেশের মানুষের জন্য। সর্বোচ্চ পর্যায়ে আমি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছি। আর আমাকে এখন এমন একজনের সমালোচনা শুনতে হচ্ছে, যাঁকে ঘৃণা ছড়ানোর অপরাধে টুইটার নিষিদ্ধ করেছে’। ইরফান আরও বলেন, ‘এটা পরিকল্পিত’।


 



 


আরও পড়ুন: ভাবমূর্তি রক্ষা করা ছাড়াও জীবনে অনেক কাজ আছে, কেন্দ্রের সমালোচনায় Anupam Kher


পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের জয়ের পর মমতা বন্দোপাধ্যায়ের ছবি বিকৃত করে পোস্ট ও একের পর এক বিদ্বেষমূলক টুইট করায় কঙ্গনার টুইটার হ্যান্ডেল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপরই ইনস্টাগ্রাম মারফত নিজের মতামত প্রচার করে চলেছেন কঙ্গনা।