নিজস্ব প্রতিবেদন: জল। পাতা। মেসি। বিশ্ব শব্দকোষের এমন কিছু শব্দ যার আলাদা করে আর অর্থ খুঁজতে হয় না। জল জীবন, পাতা গাছ আর মেসি ফুটবল, একে অপরের পরিপূরক হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাঁচ পাঁচটি ব্যালন ডি’অর, লা লিগার সর্বোচ্চ স্কোরার (৪০২), উয়েফার বর্ষসেরা ফুটবলার (২০১১, ২০১৫)-সহ আরও একাধিক ট্রফিই তাঁর তালুবন্দি। লাতিন বিশ্ব তো বটেই গোটা ফুটবল দুনিয়ায় তাঁকে ‘ঈশ্বরের’ জায়গায় অধিষ্ঠিত করেছে। পেলে, মারাদোনার সঙ্গে মেসিও এখন এক নিঃশ্বাসে উচ্চারিত হয়। তবুও আক্ষেপ কিন্তু থেকেই গেছে। এখনও বিশ্বকাপ জেতা হল না তাঁর। সমালোচকরা বলেন, মেসি কেবল ক্লাবের, দেশের নয়। বার্সেলোনার হয়ে দীর্ঘ দেড় দশকে তিনি যে সাফল্য পেয়েছেন তার সিঁকিভাগও যদি দেশের হয়ে করে দেখাতেন তাহলে তাঁকে আর সেকেন্ড বয় হয়ে থাকতে হত না। কোপা আমেরিকায় ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট মেসি, অথচ আর্জেন্টিনা রানার্স আপ। বিশ্বকাপেও তাই। এ নিয়ে কম সমালোচনার মুখে পড়তে হয়নি তাঁকে। এমনকি তাঁর ছেলে থিয়াগো পর্যন্তও তাঁর সমালোচনা করে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- ২০২৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ভারত থেকে সরে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, জানাল আইসিসি


সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে ফুটবলের যুনবরাজ জানিয়েছেন, ম্যাচ জিততে না পারলে ছেলের প্রশ্নবানের সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে। এমনকি হারের জবাবদিহিও চেয়ে বসে থিয়াগো। সাক্ষাত্কারে তিনি জানিয়েছেন, “আমি ইতিমধ্যেই ওর (থিয়াগো) অনেক সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছি। লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ, থিয়াগো সব দেখে। ও পছন্দ করে এবং আমাকে অনেক প্রশ্নও করে। কী হল, কেন হারলাম এমন অনেক বিষয় নিয়েই উত্তর দিতে হয় আমাকে। থিয়াগো আমাকে বাধ্য করে। আমাকে হারের কারণ বলতে হয় এবং আমরা আরও অনেক কথা বলি।”


আরও পড়ুন- ৯২ রানে অল-আউট ভারত! খোঁচা দিতে গিয়ে পাল্টা খেলেন প্রাক্তন ব্রিটিশ অধিনায়ক