ওয়েব ডেস্ক: বিশ্বকাপের ইতিহাসে নিউজল্যান্ড এমন একটি দেশ, যারা বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল পর্যন্তই নিজেদের সীমাবদ্ধ রেখেছে। অস্ট্রেলিয়ার পর নিউজল্যান্ড হল সেই দেশ যারা বিশ্বকাপে ৪০টি ম্যাচ জিতেছে। বিশ্বকাপ রেকর্ডে যা দ্বিতীয়(বিশ্বকাপে ৫৫টি ম্যাচ জিতে শীর্ষস্থানে টিম অস্ট্রেলিয়া)। কিন্তু, বিশ্বচ্যাম্পিয়নের তাজ এখনও অধরা তাদের। ২০১৫ বিশ্বকাপে মার্টিন গুপটিল, ম্যাককালাম, কেরি অ্যান্ডারসন, কেন উইলিয়ামের মত প্রতিভা নিউজল্যান্ড দলের শক্তি।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অন্যদিকে, লঙ্কানরা হল বিশ্বকাপের সবথেকে বড় চমক। যারা প্রথমবার বিশ্বকাপে খেলতে নেমেই বিশ্বজয় করেছে। ২০০৭  বিশ্বকাপের বিজেতাও। দলে কুমার সাঙ্গাকারা, মহেলা জয়াবর্ধনে,


দিলসানের মত অভিজ্ঞতার সঙ্গে ম্যাথুস, কুলসেকরাদের তারুণ্য, সবমিলিয়ে বিশ্বকাপের অন্যতম দাবিদার এই দল।


এই প্রথমবার নিইজল্যান্ড বিশ্বকাপের আয়োজক দেশও বটে। ঘরোয়া পরিবেশই নিইজল্যান্ডের সবথেকে বড় অ্যাডভান্টেজ। দলের ব্যাটিং বোন গুপটিল, ম্যাককালাম, অ্যান্ডারসন, উইলিয়াম


যেমন রয়েছেন, তেমনই রয়েছেন গতিতে দুরন্ত অ্যাডাম মিলনে। অন্যদিকে, প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা নিজেদের দেশের বাইরেও ধারাবাহিক সাফল্যের মধ্যে দিয়ে সফর করছে। ইংল্যান্ডে সিরিজ জয়


শ্রীলঙ্কাকে ওভারসিজ পরিবেশে ভালো খেলতে সাহায্য করবে।


সব মিলিয়ে দাঁড়িপাল্লাতে দুই দল সমানে সমানে। তবে কথায় আছে 'অতি দর্পে, হত লঙ্কা'। তারকা সমাবেশে মুখ থুবড়ে পড়তেও পারে এশিয়ান জায়েন্ট। প্রস্তুতি ম্যাচে নড়বড়ে প্রতিপক্ষের কাছে


হেরে মানসিক ভাবে চাপে থাকবে লঙ্কা। নিউজল্যান্ডরা কতটা সুবিধা নিতে পারবে সেটাই দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেট প্রেমীরা।