নিজস্ব প্রতিনিধি : পিঠে সোনার ব্যাগ। কিন্তু মুখ গোমড়া। হোটেল ছাড়ার আগের মুহূর্ত পর্যন্ত কারও সঙ্গে কোনও কথা বলেননি নেমার। শেষমেশ একদল সাংবাদিকের সামনে এসে হতাশা জাহির করলেন। বললেন, ''জীবনের সব থেকে খারাপ সময় এটা আমার। বেলজিয়ামের কাছে হারটা মেনে নিতে পারছি না। এই অসহ্য মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে কী করে আবার ফুটবলে ফিরব জানি না। তবে ঈশ্বর নিশ্চয়ই আমাকে আবার ফিরে আসার শক্তি জোগাবেন।''


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  পরিবর্তন আসবে, আশায় বিশ্বকাপে আসা প্রথম মহিলা সাংবাদিক


পিঠের সোনার ব্যাগটা তাঁর সফরসঙ্গী। নেমার যেখানে যান সাধারণত এই ব্যাগটা তাঁর সঙ্গে যায়। কোনওমতেই ৭০০ ইউরো মূল্যের ব্যাগটা তিনি হাতছাড়া করতে চান না। দামি ব্যাগ বলে নয়। আসলে ওই ব্যাগে তাঁর ছেলে, মা, বাবা ও বোনের ছবি খোদাই করা রয়েছে। যেখানেই যান নেমার তাই নিজের পরিবারকে সঙ্গে করেই নিয়ে যান সব সময়। 



বিশ্বকাপে তাঁর প্লে-অ্যাক্টিং নিয়ে চারপাশে সমালোচনা হচ্ছে। নেমার সেসবে কান দিচ্ছেন না। বরং দল ও তাঁর পারফরম্যান্স নিয়ে কথা উঠলে নেমার প্রতিবাদ করছেন। হোটেল ছাড়ার আগে যেমন বলে গেলেন, ''এই দলের সদস্য হতে পেরে আমি গর্বিত। রাশিয়ায় আসার আগে থেকেই জানতাম, আমরা এবার ইতিহাস তৈরি করতে পারি। কিন্তু সেটা হয়নি। আমরা সবরকম চেষ্টা করেছি। কিন্তু কোনও কিছুই যেন আমাদের পক্ষে ছিল না।''


আরও পড়ুন-  এবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড!