নিজস্ব প্রতিবেদন : লঘু পাপে গুরুদণ্ড। পৃথ্বী শ-কে দেওয়া বোর্ডের আট মাস নির্বাসনের শাস্তি নিয়ে এমনটাই বললেন দিলীপ বেঙ্গসরকার। তাঁর বক্তব্য, ওর বয়স কম।মাত্র ১৯ বছর বয়সী একজন ক্রিকেটারকে এমন কড়া শাস্তি দেওয়া ঠিক হয়নি। সর্দি-কাশির ওষুধে এমন নিষিদ্ধ বস্তু থাকতে পারে বলে অনেক ক্রিকেটার জানে না। এটা অনিচ্ছাকৃত ভুল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  টি-২০ থেকে সরে দাঁড়ালেন আন্দ্রে রাসেল



নিষিদ্ধ বস্তু যে ওষুধে থাকে সেটি যদি কোনও কারণে কোনও ক্রিকেটারকে যদি সেবন করতেই হয় তা হলে ‘থেরাপিউটিক ইউজ এক্সেমপসন সার্টিফিকেট’ সঙ্গে থাকতে হয়। কিন্তু পৃথ্বীর কাছে সেটি ছিল না। পৃথ্বীর মুত্রের নমুনায় টারবুটালাইন পাওয়া গিয়ছিল। এই টারবুটালাইন সাধারণত কাফ সিরাপে থাকে। ডোপ টেস্টে ফেল করার জন্য পৃথ্বীকে আট মাসের নির্বাসনের শাস্তি দিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত খেলতে পারবেন না মুম্বইয়ের এই ক্রিকেটার।


আরও পড়ুন-  ফুরিয়ে যাইনি...! ৪৪ বলে ৯৪ রানের ঝড় তুলে বুঝিয়ে দিলেন ক্রিস গেইল


বেঙ্গসরকার বললেন, ''এমন একটা কিছু করতে হত যাতে পৃথ্বীকে সাবধান করা যেত, আবার ওর কেরিয়ারের ক্ষতিও হত না! আট মাস অনেকটা সময়। ওকে তিনটে বা চারটে ম্যাচে সাসপেন্ড করতে পারত বোর্ড। এই আট মাসে পৃথ্বী অনেকগুলো ম্যাচ খেলতে পারবে না। তা ছাড়া আট মাস খেলার বাইরে থাকাটাও ওর পক্ষে ভাল হবে না। শাস্তিটা বড্ড বেশি হয়ে গেল।'' প্রসঙ্গত, সৈদ মুস্তাক আলি ট্রফির সময় ইন্দোরে পৃথ্বীর মুত্রের নমুনা সংগ্রহ করো হয়েছিল।