ওয়েব ডেস্ক: মাঠে ছিলেন না। কিন্তু মাঠের বাইরে থেকে ক্রমাগত সতীর্থদের তাতিয়ে গিয়েছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। হাইভোল্টেজ ফাইনালে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। সাইডলাইনে দাঁড়ানো লেন্সবন্দী রোনাল্ডোর অন্য চেহারা ধরা পড়ল। মাঠের মধ্যে একরকম চাপ। মাঠের বাইরে আরেক রকম চাপ। চোট পেয়ে চব্বিশ মিনিটেই মাঠ ছাড়তে হয় রোনাল্ডোকে। যন্ত্রণা ভুলে মাঠে রোনাল্ডো। তখন অতিরিক্ত সময়ের খেলা চলছিল। এক গোলে এগিয়ে পর্তুগাল। ব্যাবধানটা খুব বেশি নয়। যে কোনও সময় ফ্রান্স গোল শোধ দিয়ে দিতে পারে। এই অবস্থায় স্যান্টসকে টপকে তখন ফুটবলার রোনাল্ডো ম্যানেজারের ভূমিকায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন রোনাল্ডোর ৭ টা অসাধারণ রেকর্ড


আবেগ, টেনশন এবং দেশকে ইউরোপ সেরা করার প্রাগ মুহূর্তে রোনাল্ডোরকে পাওয়া গেল এক অচেনা মুডে। ইউসেবিও বা ফিগো যা পারেননি, করে দেখালেন রোনাল্ডো।দীর্ঘ অপেক্ষার  পর  এবার ইউরো চ্যাম্পিয়নের অন্যতম দাবিদার ছিল পর্তুগাল । যদিও আমাদের  উপর কেউ ভরসা করে নি । ক্লাবের হয়ে অনেক ট্রফি জিতেছি । জাতীয়  দলের হয়ে সেটা অধরা ছিল । সেই স্বপ্নপূরণ হল । আর এডের দীর্ঘদিন ধরে ফুটবল খেলছে । ওকে আমি চিনি । আমার মনে হয়েছিল এডেরই পারবে গোল করতে । ড্রেসিংরুমে  এডেরকে এইভাবেই তাতিয়ে দিয়েছিলাম..শুধু লিসবনেই নয়। রোনাল্ডোদের ঘিরে উন্মাদনার জোয়ার চোখে পড়ল পর্তুগালময় ফ্রান্সেই।


আরও পড়ুন  সলমন এবং আমির খানকে সুশীল সমাজের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন