নিজস্ব প্রতিবেদন : জন্মদিনে আবেগে ভেসেছিলেন তিনি। আবেগের জোয়ারে তাঁর সঙ্গে গা ভাসিয়েছিলেন ভক্তরাও। কিন্তু শুভ দিনেই যে এমন একখানা ধাক্কা খেতে হবে তাঁকে, কে ভেবেছিল! ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে নোটিস পাঠানো হল সচিন তেন্ডুলকরকে। তাও আবার তাঁর জন্মদিনে। বিসিসিআই-এর ন্যায়পাল ডি কে জৈন স্বার্থের সঙ্ঘাতের জন্য নোটিস পাঠিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টারের কাছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  IPL 2019, RCBvKXIP: দুরন্ত এবিডি! পর পর তিন ম্যাচে জয় বিরাটের বেঙ্গালুরুর



ঠিক একই কারণে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নোটিস গিয়েছিল সিএবি সভাপতি তথা দিল্লির পরামর্শদাতা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে। সৌরভ একদিকে সিএবি সভাপতি। সঙ্গে আইপিএলে দিল্লি দলের পরামর্শদাতা হিসাবে কাজ শুরু করেছেন। তার উপর তিনি আবার বোর্ডের ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্যও। তাই স্বার্থের সঙ্ঘাতের প্রসঙ্গ উঠেছিল। সৌরভ অবশ্য ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্য পদ থেকে অব্যহতি নেওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিলেন। যাতে স্বার্থের সঙ্ঘাতের বিষয়টি এড়ানো যায়! এবার সচিনের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে। মাস্টার ব্লাস্টারও ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্য। একইসঙ্গে আইপিএলে মুম্বইয়ের মেন্টর হিসাবে কাজ করেন। জানা গিয়েছে, মধ্যপ্রদেশ ক্রিকেট সংস্থার এক সদস্য সঞ্জীব গুপ্তা স্বার্থের সঙ্ঘাতের অভিযোগ এনে বোর্ডের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।


আরও পড়ুন-  পন্থের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সৌরভ গাঙ্গুলি


বোর্ডের নোটিস পৌঁছেছে ভিভিএস লক্ষ্মণের কাছেও। তিনিও ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্য। আবার আইপিএলে হায়দরাবাদ দলের সঙ্গে যুক্ত। চলতি আইপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটর তিন মহারথীর কাছেই পৌঁছল বোর্ডের নোটিস। সচিন, সৌরভ, লক্ষ্মণ- তিনজনের ক্ষেত্রেই কারণ এক। স্বার্থের সঙ্ঘাত। ২৮ এপ্রিলের মধ্যে সচিন ও লক্ষ্মণকে স্বার্থের সঙ্ঘাত প্রসঙ্গে জবাব দিতে হবে। যদিও বোর্ডের এক কর্তা বলছিলেন, মুম্বই ফ্র্যাঞ্চাইজির থেকে এক টাকাও নেন না সচিন। ফলে স্বার্থের সঙ্ঘাতের অভিযোগ ধোপে টিকবে না। দিল্লির সঙ্গে সৌরভেরও কোনও আর্থিক চুক্তি হয়নি। সেক্ষেত্রে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা স্বার্থের সঙ্ঘাতের অভিযোগও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন বোর্ডের ওই কর্তা।