কেরিয়ারের সবথেকে খারাপ সময় কোনটা, নিজেই জানালেন সচিন
এই পৃথিবীতে কারও জন্যই কিছু থেমে থাকে না। তিনি সচিন তেন্ডুলকর। ক্রিকেট ছেড়ে দিয়েছেন। ক্রিকেট তাঁর জন্য থেমে থাকেনি। দিব্যি চলছে। কিন্তু সচিন তেন্ডুলকরও কিংবদন্তিই রয়ে গিয়েছেন। তিনি আজও কোনও বিষয়ে কোনও কথা বলা মানে, সেটা শোনার জন্য বসে থাকেন কয়েকশো কোটি মানুষ। এবার সচিন তেন্ডুলকর জানালেন, তাঁর কেরিয়ারের সবথেকে খারাপ সময়ের কথা। তাঁর দুই যুগের কেরিয়ার গোটাটাই সাফল্যে মোড়া। কিন্তু কিংবদন্তি যে নিজেও ওরই মধ্যে থেকে খুঁজে নিতে পারেন খারাপ মুহূর্তও।
ওয়েব ডেস্ক: এই পৃথিবীতে কারও জন্যই কিছু থেমে থাকে না। তিনি সচিন তেন্ডুলকর। ক্রিকেট ছেড়ে দিয়েছেন। ক্রিকেট তাঁর জন্য থেমে থাকেনি। দিব্যি চলছে। কিন্তু সচিন তেন্ডুলকরও কিংবদন্তিই রয়ে গিয়েছেন। তিনি আজও কোনও বিষয়ে কোনও কথা বলা মানে, সেটা শোনার জন্য বসে থাকেন কয়েকশো কোটি মানুষ। এবার সচিন তেন্ডুলকর জানালেন, তাঁর কেরিয়ারের সবথেকে খারাপ সময়ের কথা। তাঁর দুই যুগের কেরিয়ার গোটাটাই সাফল্যে মোড়া। কিন্তু কিংবদন্তি যে নিজেও ওরই মধ্যে থেকে খুঁজে নিতে পারেন খারাপ মুহূর্তও।
আরও পড়ুন ধোনি জমানার অবলুপ্তির ফল পেতে শুরু করলেন সুরেশ রায়না!
২০০৭-এর বিশ্বকাপে গ্রুপ লিগ থেকে বিদায় নেওয়াটাই তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কেরিয়ারের সবথেকে খারাপ সময়, এমনটাই জানিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার। সচিন বলেছেন, 'সত্যিই ওই দিনগুলো কাটানো ভয়ঙ্কর ছিল। বেশ কয়েকদিন আমি বাড়ির বাইরে বেরোতে পারিনি। সবসময় মনে হত, বাংলাদেশের কাছে আমরা এভাবে হেরে গেলাম কীভাবে! হেরেছিলাম শ্রীলঙ্কার কাছেও।' আধুনিক ক্রিকেটের ডন আরও বলেছেন, 'ওই সময় ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কথাও ভেবেছিলাম। কিন্তু একদিন ফোন এল স্বয়ং ভিভিয়ান রিচার্ডসের। তিনি বললেন, শুনছি তুমি নাকি খেলা ছাড়ার কথা ভাবছো? একদম এরকম ভেবো না। এটা শুধুই সাময়িক ব্যর্থতা। কটা দিন সময় দিলেই কেটে যাবে। ভিভের কথা শুনে আমি আমার সিদ্ধান্ত বদলাই।'
আরও পড়ুন কোহলির ফিটনেস নিয়ে ধোঁয়াশা, ধরমশালায় কামব্যাক হচ্ছে না সামির