নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনার লকডাউনের মধ্যে খেলাধুলা বন্ধ। নতুন-নতুন ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেটারদের। নিজের ছাদে দাঁড়িয়ে তরোয়াল ঘোরাচ্ছেন রবীন্দ্র জাদেজা! তো অন্যদিকে অনলাইনে ক্রিকেট কোচিং করাচ্ছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিন। পিছিয়ে নেই সচিন তেন্ডুলকরও। লকডাউনের মাঝে নতুন ভূমিকায় অবতীর্ন হলেন মাস্টার ব্লাস্টার। চিকিত্সকদের একটি ওয়েব সেমিনারে বক্তা হিসাবে দেখা গেল ভারতীয় কিংবদন্তিকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


খেলতে গেলে ক্রিকেটারদের কি ধরণের চোট লাগতে পারে এবং কীভাবে সেই চোট সারানো যেতে পারে! মূলত এই বিষয়গুলি নিয়ে ডাক্তারদের অবহিত করলেন সচিন। বিখ্যাত অর্থপেডিক সার্জেন সুধীর ওয়ারিয়ারের কাছে সচিন জানতে পারেন যে ওয়েবিনারের মাধ্যমে লকডাউনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন ডাক্তাররা নিজেদের আপডেট রাখতে আলোচনা চক্রে অংশ নিচ্ছেন।



ওয়েবিনারে আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল ক্রীড়াবিদদের চোট-আঘাত। তাঁর অভিজ্ঞতা চিকিত্সদের কাজে লাগবে বলে নিজে থেকে এই ওয়েব-সেমিনারে অংশ নেন সচিন। ওয়েবিনারে অংশ নেওয়া দেশের প্রায় বারো হাজার চিকিত্সকদের সচিন জানান যে একটা ক্রীড়াবিদের চোট সাধারণ মানুষের চোট থেকে কতটা আলাদা। নিজের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়ে সচিন জানান, যে চোট পেলে একজন ক্রীড়াবিদের শরীরের উপর তো ধকল যায় ই, সঙ্গে মানসিক চাপও সামলাতে হয়। ফর্মের চূড়ায় থেকে টেনিস এলবো হওয়ার পর কেরিয়ার শেষ হয়ে যাওয়ার ভয় কিভাবে তাঁকে তাড়া করে বেড়াত, সেটাও চিকিত্সদের জানান সচিন।



মাস্টার ব্লাস্টারের বক্তব্য, চোট সারানোর পাশাপাশি ক্রীড়াবিদরা যাতে হতাশ না হয়ে পড়েন সেইদিকটাও চিকিত্সকদের দেখতে হবে। ভারতীয় ক্রিকেট দলের ফিজিও নিতিন প্যাটেলের সঙ্গে এই ওয়েবিনার পরিচালনা করেন চিকিত্সকর সুধীর ওয়ারিয়ার।



আরও পড়ুন - জুন-জুলাইতে ফের EPL শুরুর ইঙ্গিত!