নিজস্ব প্রতিবেদন -  শেষ ম্যাচে জামশেদপুর এফসিকে হারিয়ে কিছুটা হলেও অক্সিজেন পেয়েছে এসসি ইস্টবেঙ্গল। দলে নতুন খেলোয়াড়দের অন্তর্ভুক্তি পুরো দলটারই চেহারা যেন বদলে দিয়েছে। পাঁচজন বঙ্গসন্তানকে নিয়ে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে দল গড়েছিলেন ফাওলারের সহকারি কোচ টনি গ্র্যান্ট। দলের রক্ষণে নারায়ণ দাস, অঙ্কিত মুখোপাধ্যায়, সার্থক গোলুই ও সৌরভ দাসরা রীতিমতো নির্ভরতা দিয়েছেন। এই বঙ্গব্রিগেডের উপর ভর করেই আজ হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে বৈতরণী পার করতে চাইছেন ফাওলার। অবশ্যই ডিফেন্সে এদের সঙ্গে থাকবেন ড্যানি ফক্স।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জামশেদপুর এফসির থেকে হায়দরাবাদ এফসি নিঃসন্দেহে অনেক বেশী শক্তিশালী। লাল-হলুদের রক্ষণের উপর বাড়তি চাপ থাকতে বাধ্য। প্রথম পর্বে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে টানটান ম্যাচে ৩-২ গোলে পরাজিত হন মাঘোমারা। পাঁচ গোলের এই উত্তেজক ম্যাচে জোড়া গোল করেও দলকে জেতাতে পারেননি মাঘোমা। তবে পুরো মরসুমেই ধারাবাহিকতার অভাব ভুগিয়েছে ইস্টবেঙ্গলকে। এই ফর্ম ধরে রাখাই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ লাল-হলুদের জন্য। তবে দলের সহকারি কোচ জানিয়েছেন দলে চোট আঘাতের সমস্যা নেই এবং মোটামুটি একই দল নামাবেন তিনি।


আরও পড়ুন - 'East Bengal Club is not for sale',স্পষ্ট জানালেন দেবব্রত সরকার


তবে জাক মাঘোমাকে কাল খেলাবেন কিনা তা নিয়ে ভাবতেই হবে গ্র্যান্টকে। ইতিমধ্যেই তিনি তিনটি হলুদ কার্ড দেখে ফেলেছেন। ফের যদি তিনি কার্ড দেখেন সেক্ষেত্রে আগামী শুক্রবারের বড় ম্যাচে খেলতে পারবেন না তিনি। এই ঝুঁকি লাল-হলুদ শিবির নেবে কিনা তা সময়ই বলবে।


হায়দরাবাদ শেষ আটটি ম্যাচে অপরাজিত তবে এর মধ্যে জিতেছে মাত্র দুটি ম্যাচ। শুক্রবার ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে শেষ চারের রাস্তা পরিষ্কার করাই লক্ষ্য তাদের।