নিজস্ব প্রতিবেদন : একই কমিটিতে তাঁর সঙ্গে রয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর ও ভিভিএস লক্ষ্মণ। তাঁরা দুজনেই আবার আইপিএলে দুটি আলাদা ফ্র্যাঞ্চাইজির মেন্টর হিসাবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। আর তিনি, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এবার দিল্লির পরামর্শদাতা। অন্যদিকে, তিনি আবার সিএবি সভাপতি। একই সময় তিনি দুটি দায়িত্ব সামলালে স্বার্থের সঙ্ঘাত হবে কিনা প্রশ্ন উঠেছিল। সৌরভের এই দ্বৈত ভূমিকা স্বার্থের সঙ্ঘাতহীন কি না খতিয়ে দেখতে বোর্ডের তরফে নিয়োগ করা হয়েছে প্রাক্তন বিচারপতি ডি কে জৈনকে। কিন্তু সৌরভ একইসঙ্গে তিনটি দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। দিল্লির পরামর্শদাতা ও সিএবি সভাপতি ছাড়াও তিনি বোর্ডের ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্য। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  ১৫ জনের মধ্যে বেছে বেছে একজন ক্রিকেটারকে শুভেচ্ছাবার্তা মোদীর, ক্রিকেটে রাজনীতির অভিযোগ!



বোর্ডের ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্যপদ এবার ছাড়তে চাইছেন সৌরভ। স্বার্থের সঙ্ঘাতের সমস্ত সম্ভাবনা এড়াতেই তিনি এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা ভাবছেন বলে জানা গিয়েছে। যদিও বোর্ডের তরফে অনেকে বলেছেন, দিল্লির পরামর্শদাতা ও সিএবি সভাপতি হিসাবে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় একইসঙ্গে দায়িত্ব সামলালে কোনওরকম স্বার্তের সঙ্ঘাতের প্রশ্ন নেই। তবে ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্যপদ থেকে অব্যহতি চাইছেন সৌরভ। এই কমিটির আরও দুজ সদস্য সচিন ও লক্ষ্মণ যথাক্রমে মুম্বই ও হায়দরাবাদ ফ্র্যাঞ্চাইজির মেন্টর হিসাবে কাজ করছেন।


আরও পড়ুন-  থ্রিডি-র পাল্টা থ্রি-ডি চশমা! নির্বাচকদের পাল্টা দিলেন বাদ পড়া রায়াড়ু


২০১৭-র চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ভারতীয় দলের কোচ হিসাবে রবি শাস্ত্রীকে বেছে নেওয়ার সময় শেষবার ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির মিটিংয়ে যোগ দিয়েছিলেন সৌরভ। সাম্প্রতিককালে এই কমিটির সদস্যরা আর কোনও আলোচনাসভায় অংশ নেননি। আর সে জন্যই সিএবি সভাপতি এই পদ থেকে অব্যহতি নিতে চাইছেন বলে খবর। বোর্ডের নিযুক্ত প্রাক্তন বিচারপতি ডি কে জৈনের সঙ্গে সবরকম সহযোগিতা করার ব্যাপারেও আগেই সম্মতি জানিয়ে রেখেছেন সৌরভ।