নিজস্ব প্রতিবেদন : ২৪১ রানের জবাবে ২৪১। সুপার ওভারে ১৫ রানের জবাবেও ১৫। বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচকে রুদ্ধশ্বাস বললেও কম বলা হবে। প্রথমে ব্যাট করে ২৪১ রান তুলেছিল নিউ জিল্যান্ড। জবাবে ইংল্যান্ডের ইনিংসও শেষ হয় ২৪১ রানে। এর পর খেলা গড়ায় সুপার ওভারে। অবিশ্বাস্যভাবে সুপার ওভারেও টাই হয়। ইংল্যান্ডের ১৫ রানের জবাবে নিউ জিল্যান্ডের ইনিংস শেষ হয় ১৫ রানেই। কিন্তু ম্যাচে বেশি সংখ্যক বাউন্ডারি মারার জন্য বিশ্বকাপ ফাইনাল জেতে ইংল্যান্ড। সুপার ওভারেও টাই হলে কোন কোন নিয়মে ম্যাচের ফল নির্ধারিত হতে পারে জেনে নিন-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  আরও একটা! দক্ষিণ আফ্রিকার থেকে চোকার্সের শিরোপা ছিনিয়ে নিল নিউজিল্যান্ড



১. ম্যাচে যে দল সব থেকে বেশি সংখ্যক বাউন্ডারি মারবে, তাদের জয়ী ঘোষণা করা হবে। এই নিয়মেই ইংল্যান্ডকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।


২. দুই দলের পারফরম্যান্স সমান হলে যে দল শেষ বলে সবচেয়ে বেশি রান করেছে তাদের জয়ী বলে ঘোষণা করা হবে।


৩. উপরের দুটি ক্ষেত্রেও যদি দুই দলের পারফরম্যান্স সমান হয় তা হলে ম্যাচে যে দল সবচেয়ে কম নো বল করেছে তারা বিজয়ী বলে ধরা হবে।


ইংল্যান্ড যেভাবে জয়ী-


ম্যাচে নিউ জিল্যান্ডের থেকে বেশি বাউন্ডারি হাঁকিয়েছিল ইংল্যান্ড। নিউজিল্যান্ড চার মেরেছিল ১৪টি এবং ছক্কা ২টি। ইংল্যান্ড চার হাঁকায় ২২টি, ছক্কা ২টি। নিউজিল্যান্ডের তুলনায় ৮টি চার বেশি হাঁকানোয় বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড।