নিজস্ব প্রতিবেদন : ওই ক্যাচ মিস অনেকদিন মনে থাকবে তামিম ইকবালের। ১০ রানের মাথায় ডিপ মিড উইকেটে ফেললেন রোহিত শর্মাকে। এমন কিছু টাফ ক্যাচ ছিল না সেটা। সহজ ক্যাচ তাঁর হাত গলে বেরিয়ে গেল। সেই রোহিত শর্মা সেদিন সেঞ্চুরি করে মাঠ ছাড়লেন। ভারতের কাছে অর্ধেক ম্যাচ ওখানেই হেরে গিয়েছিল বাংলাদেশ। ফিরে এসেছিল সেই পুরনো আপ্তবাক্য- ক্যাচ মিস, ম্যাচ মিস। এজবাস্টনে সেই ক্যাচ মিস-এর স্মৃতি এখনও ভুলতে পারেননি বাংলাদেশের তামিম। তবে তিনি অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছেন। আর যেন ওরকম ভুল না হয়, তামিম সেই চেষ্টাই করছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-  সেমিফাইনাল অসম্ভব! ঠাট্টা-ইয়ার্কিতে পাকিস্তানের কাটা ঘায়ে নুন ছেটালেন সমর্থকরা



এজবাস্টনে ভারতকে হারাতে পারলেই সেমিফাইনালের টিকিট পেয়ে যেতেন সাকিব-মুশফিকুররা। কিন্তু তামিমের ওই ক্যাচ মিসটাই যেন ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট হয়ে দাঁড়াল। শুরু থেকেই বাংলাদেশ বোলারদের ঘাড়ে চেপে বসেছিলেন দুই ভারতীয় ওপেনার- কে এল রাহুল ও রোহিত শর্মা। শেষমেশ ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে হল বাংলাদেশকে। সেমিফাইনালে ওঠার চাপ মাথায় নিয়ে খেলতে নেমে প্রথম থেকেই চাপে ছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। তামিমের ক্যাচ মিস দেখেই সেটা আন্দাজ করা যাচ্ছিল। রোহিত ও রাহুল মিলে সেদিন ১৮০ রানের পার্টনারশিপ খেলেন। 


আরও পড়ুন-  ৫৪২ রান, ১১ উইকেট! বিশ্বকাপের শোক কাটিয়ে উঠতে পারছেন না বাংলাদেশের সাকিব


পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নিয়মরক্ষার লড়াইয়ে নামবে বাংলাদেশ। তবে এই ম্যাচটাকে সম্মানরক্ষার লড়াই হিসাবে ধরছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। আর তাই এই ম্যাচের আগে তাঁরা বাড়তি সতর্ক। তামিমের প্র্যাকটিস সেশন দেখেই সেটা বোঝা গেল। লর্ডসে প্র্যাকটিসে নেমে শুরুতে কিছুক্ষণ স্ট্রেচিং করার পর ফুটবল খেলে শরীর গরম করলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। এর পর পুরো দলকে কোচ স্টিভ রোডস ফিল্ডিং এবং ক্যাচিং প্র্যাকটিসে নেমে পড়লেন। ঠিক ওই সময় তামিম ইকবাল আলাদাভাবে ক্যাচিং প্র্যাকটিস করতে শুরু করেন। অন্তত ১৫ মিনিট ধরে হাই ক্যাচ প্র্যাকটিস করতে দেখা যায় তামিমকে। কোচ স্টিভ রোডস অনেক উঁচুতে বল তুলছিলেন। আর তামিম দৌড়ে গিয়ে ক্যাচ ধরছিলেন।