নিজস্ব প্রতিবেদন: ওয়ান ডে-র পর এবার টেস্টে। বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা আইসিসি।  নো-বল কল করার সিদ্ধান্ত আর ফিল্ড আম্পায়ারদের হাতে থাকবে না। আনুষ্ঠানিকভাবে টিভি আম্পায়াররাই এবার বোলারদের নো-বল ডাকার দায়িত্ব পেলেন। ইংল্যান্ড-পাকিস্তান টেস্ট ম্যাচ দিয়েই তার সূচনাও হয়ে গেল। তবে পাকাপাকিভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল কিনা সেটা অবশ্য সময় বলবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড ওয়ান ডে ক্রিকেট সিরিজে থেকেই  'ফ্রন্ট ফুট নো বল' ডাকার দায়িত্ব চলে যায় থার্ড আম্পায়ারের কাঁধে। এরপর আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ইংল্যান্ড এবং পাকিস্তান টেস্ট সিরিজে দুই দলের সম্মতিতে এই 'ফ্রন্ট ফুট নো বল' ডাকার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হবে বলে জানায় আইসিসি। এই তিন টেস্টে পরীক্ষামূলকভাবে প্রযুক্তির ব্যবহারের পর পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতে টেস্ট ক্রিকেটে ব্যবহার করা হবে কিনা তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।


 



নো বল-এর ক্ষেত্রে বোলারের পায়ের দিকে নজর রাখবেন টিভি আম্পায়াররা। বোলিংয়ের সময় বোলারের পা ক্রিজে পড়ার ছবি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে টিভি আম্পায়ারের কাছে চলে যাবে। তার পর মাঠের আম্পায়ারকে টিভি আম্পায়ার জানাবেন, নো বল ছিল কিনা! এর ফলে থার্ড আম্পায়ারদের কাজ বাড়ছে। আরও হাল্কা হচ্ছে মাঠের আম্পায়ারদের দায়িত্ব।


 


২০১৬ সালে এই নিয়ম চালু করে। এরপর ২০১৯ সালে ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ একদিনের সিরিজে এই নিয়ম ট্রায়াল হিসেবে দেখে নেয় আইসিসি। ২০২০ সালে মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও 'ফ্রন্ট ফুট নো বল' ডাকার দায়িত্ব ছিল টিভি আম্পায়ারের। ইংল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড একদিনের সিরিজ দিয়েই 'ফ্রন্ট ফুট নো বল' ডাকার দায়িত্ব চলে যায় থার্ড আম্পায়ারের কাঁধে। এবার টেস্ট ক্রিকেটেও  'ফ্রন্ট ফুট নো বল' ডাকার দায়িত্ব পাকাপাকিভাবে থার্ড আম্পায়ারের কাছে চলে যাওয়ার পথে..



আরও পড়ুন -৬ নয়, ৩ দিনের কোয়ারেন্টিন সহ বোর্ডের কাছে একাধিক দাবি আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি দলগুলির!