নিজস্ব প্রতিবেদন : ন্য়াশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত ফিটনেস টেস্টে তিনি পাশ করতে পারেননি। এর পরই ট্রেনার তাঁর শরীরে ফ্যাট-এর মাত্রা মাপতে উদ্যোগী হন। ঠিক তখনই পাকিস্তানের উইকেটকিপার উমর আকমল সবার সামনে জামা-প্যান্ট খুলে দাঁড়িয়ে পড়েন। তার পর প্রকাশ্যে ট্রেনারকে প্রশ্ন করেন, বলুন, আমি কি মোটা? আপনার দেখে কী মনে হচ্ছে! এর পরই আকমলের এমন ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। পিসিবির কাছে আকমলের নামে নালিশ করেছেন সেই ট্রেনার। জানা যাচ্ছে, ঘরোয়া ক্রিকেটে আকমল নির্বাসিত হতে পারেন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাকিস্তানের কোচ হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ফিটনেস-এর দিকে বাড়তি নজর দিয়েছেন মিসবা উল হক। ঘরোয়া ক্রিকেটের ক্ষেত্রেও ক্রিকেটারদের ফিটনেস নিয়ে সতর্ক তিনি। মিসবা সাফ জানিয়েছেন, তিনি ক্রিকেটারদের ফিটনেস নিয়ে কোনও আপোস করবেন না। যদিও উমর আকমল এর আগেও খারাপ ব্যবহারের জন্য বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে তাঁকে পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয়েছিল। সেবার ফিটনেস টেস্টে ফেল হওয়ার জন্য আকমলের বিরুদ্ধে তদন্ত চেয়েছিলেন পাকিস্তানের তখনকার কোচ মিকি আর্থার।


আরও পড়ুন-  চন্ডীগড়ের এমসিজি-তে ম্যাচ চলছে... সাইট স্ক্রিনের সামনে দিয়ে চলে গেল গাড়ি


২০ জানুয়ারি উমরকে ফিটনেস টেস্টে ডাকা হয়েছিল। কিন্তু তিনি শরীর খারাপের অজুহাতে হাজির হননি। শেষমেশ ২৮ জানুয়ারি ফিটনেস টেস্টে হাজির হতে হয় তাঁকে। আর তার পরই ফেল করেন তিনি। ফিটনেসের কারণেই একটা সময় জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েছিলেন উমর। তাঁর জায়গায় সরফরাজ আহমেদ দলে সুযোগ পান। মাস চারেক আগে শেষবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের হয়ে খেলেছিলেন উমর।