অধিনায়ক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট জয়ের পর এটাই বললেন বিরাট
যেভাবে প্রথম হারটা হজম করতে হয়েছিল তারপর ফিরে আসার জন্য এমন একটা চিত্রনাট্যের প্রয়োজনই বোধহয় সবথেকে বেশি প্রয়োজন ছিল। একা বিরাটে হবে না, ভারতের দরকার টিম গেম। এটাই সবথেকে বেশি অনুভব করছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। ঘরের মাটিতে ৩৩৩ রানের হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচেই ৭৫ রানে জয়। না যতটা সহজ বাইরে থেকে দেখে মনে হয় ঠিক ততটাই কঠিন ছিল এই লড়াই। তা না হলে, বিশ্বের এক নম্বর বোলার অশ্বিন কী এমন বলেন, `আমার জীবনের সেরা ম্যাচ`! হ্যাঁ, অজিদের বিরুদ্ধে জিততে হলে কিছু স্পেশ্যাল করতে হয়, আর সেটাই করে দেখাল বিরাট অ্যান্ড কোম্পানি। অধিনায়ক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম জয়ের স্বাদটাই আলাদা। ক্যাঙ্গারু বধের পর বিরাটের টুইট, `আজকের দিনটা স্পেশ্যাল। আমরা একসঙ্গেই জিতি, একসঙ্গেই হারি। দলের জন্য আমার গর্ব হচ্ছে, জয় হিন্দ`।
ওয়েব ডেস্ক: যেভাবে প্রথম হারটা হজম করতে হয়েছিল তারপর ফিরে আসার জন্য এমন একটা চিত্রনাট্যের প্রয়োজনই বোধহয় সবথেকে বেশি প্রয়োজন ছিল। একা বিরাটে হবে না, ভারতের দরকার টিম গেম। এটাই সবথেকে বেশি অনুভব করছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। ঘরের মাটিতে ৩৩৩ রানের হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচেই ৭৫ রানে জয়। না যতটা সহজ বাইরে থেকে দেখে মনে হয় ঠিক ততটাই কঠিন ছিল এই লড়াই। তা না হলে, বিশ্বের এক নম্বর বোলার অশ্বিন কী এমন বলেন, "আমার জীবনের সেরা ম্যাচ"! হ্যাঁ, অজিদের বিরুদ্ধে জিততে হলে কিছু স্পেশ্যাল করতে হয়, আর সেটাই করে দেখাল বিরাট অ্যান্ড কোম্পানি। অধিনায়ক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম জয়ের স্বাদটাই আলাদা। ক্যাঙ্গারু বধের পর বিরাটের টুইট, "আজকের দিনটা স্পেশ্যাল। আমরা একসঙ্গেই জিতি, একসঙ্গেই হারি। দলের জন্য আমার গর্ব হচ্ছে, জয় হিন্দ"।
বিরাটের কথায় স্পষ্ট, 'জিতি হারি নাহি লাজ, দশে মিলে করি কাজ'। প্রথম ইনিংসে একা দলের রানকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন লোকেশ রাহুল। দলের ১৮৯ রানে ৯০ রান ছিল তাঁরই। এরপর অজিদের প্রথম ইনিংসে বোলিংয়ে ৬ উইকেট নিয়ে ভারতকে খেলায় ফিরিয়েছিলেন স্যার জাদেজা। দ্বিতীয় ইনিংসে আবারও লোকেশ রাহুল নিজের ফর্ম দেখালেন, যোগ্য সঙ্গত দিলেন চিতেশ্বর পূজারা এবং অজিঙ্কে রাহানে। মাত্র ১৮৮ রানের লক্ষ্যমাত্রা রেখে অশ্বিনের দাপটে ৭৫ রানে ম্যাচ পকেটে পুরে নিল ভারত। ৪১ রান দিয়ে ৬ উইকেট নিয়েছেন অশ্বিন।