ওয়েব ডেস্ক: যে মেয়েটার হাত ধরে রিও অলিম্পিকে পদকের খরা কাটল আসুন জেনে নিই তাঁর সম্বন্ধে কিছু কথা--
 
সাক্ষীর জন্ম ৩ সেপ্টেম্বর,১৯৯২। হরিয়ানার রোহতাকের মোকরাহ গ্রামে। সাক্ষীর বাবা সুখবির মালিক দিল্লি ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশনে কাজ করেন, মা সুদেশ সরকারী কর্মচারী।


পড়ুন- রিওতে দেশের প্রথম পদক জয়ের খবর


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১২ বছর বয়সে কুস্তিতে নামেন। ২০০৪ সালে ঈশ্বর দাহিয়ার কোচিংয়ে প্রথমবার কুস্তিতে লড়াইয়ে নামেন।


ছেলেদের সঙ্গে ট্রেনিং করত সাক্ষী। একবার এক ছেলে কুস্তিগিরকে এমনভাবে হারিয়েছিল, অনেক ছেলেই ওর সঙ্গে লড়তে হবে বলে আখারা ছেড়েছিল।


মেয়ে হয়ে কুস্তি লড়বে! গ্রামের অনেকে বাধাল দিয়েছিল। কিন্তু সাক্ষীর বাবা-মা, স্কুল পাশে দাঁড়িয়েছিল।


২০১০ সালে জুনিয়র বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন। সিনিয়র সার্কিটে সাক্ষীর প্রথম সাফল্য ডেভ স্কুলত্‍জ আন্তর্জাতিক কুস্তি টুর্নামেন্টে। সেখানে ৬০ সকেজি বিভাগে আমেরিকার জেনিফার পেজকে হারিয়ে জিতছিলেন ব্রোঞ্জ।


২০১৪ গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমসে রূপো জিতেছিলেন।



অলিম্পিকের দ্বিতীয় যোগ্যতানির্ণায়ক প্রতিযোগিতা ইস্তানবুলে ৫৮ কেজি বিভাগে রূপো জিতে রিও-র টিকিট পাকা করেন সাক্ষী।