সেলিম মালিক পাকিস্তানের প্রাক্তন এই ব্যাটসম্যান শেন ওয়ার্ন সহ তিন অসি ক্রিকেটারকে ম্যাচ গড়াপেটা করতে চাওয়ায় ঘুষ দেন। এই অপরাধে প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার হিসাবে ১৯৯৯ সালে ক্রিকেট থেকে আজীবন নির্বাসিত হন। ২০০৮ সালে অবশ্য তাঁর নির্বাসন তুলে নেওয়া হয়।
হ্যান্সি ক্রোনিয়ে ক্রিকেটের মহানায়ক থেকে ভিলেন হয়েছেন। ভারত সফরে এসে গড়াপেটা করে ফেঁসে গেছিলেন। আজীবন নির্বাসিত করা হয়।
মহম্মদ আজহারউদ্দিন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিনকে গড়াপেটার অভিযোগে আজীবন নির্বাসন করা হয়।গত বছর নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে যান।
শ্রীসন্থ বিশ্বকাপজয়ী দলের এই পেসার বুকিদের কথা মেনে স্পট ফিক্সিং করেন। পুলিস গ্রেফতার করেছে, বোর্ড সাসপেন্ড করেছে।
অজয় জাদেজা আজহারের ডানহাত বলে অভিযোগ ওঠে। ভারতীয় ক্রিকেটের এই গ্ল্যামারকে পাঁচ বছর সাসপেন্ড করা হয়।
অজিত চান্দিলা হরিয়ানার এই স্পিনার আইপিএল ফাইভে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন। বুকিদের সঙ্গে লিঙ্কম্যানের কাজ করতেন চান্দিলা। বোর্ড সাসপেন্ড করেছে।
অঙ্কিত চৌহান মুম্বইয়ের ২৭ বছরের ক্রিকেটার আইপিএল সিক্সে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত হয়ে সাসপেন্ড হয়েছেন।
হারশেল গিবস নাগপুরে এক ওয়ানডে ম্যাচে গিবস বেটিংয়ের সঙ্গে জডি়ত প্রমাণ হয়ে যায়। ছ মাস নির্বাসিত হন।
মনোজ প্রভাকর কপিল দেবের বিরুদ্ধে ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগ এনেছিলেন। পরে নিজেই ফেঁসে যান। বোর্ড তাঁকে পাঁচ বছর সাসপেন্ড করে।
সলমন বাট ২০১০ সালে দলের ক্রিকেটারদের স্পট ফিক্সিংয়ে উত্সাহ দেওয়ার অভিযোগ। আড়াই বছরের জেল হয়।
মহম্মদ আসিফ ২০১০ সালে ইংল্যান্ড সফরে ইচ্ছাকৃতভাবে নো বল করেন। এক স্টিং অপারেশনে ধরা পড়ে যান।
মহম্মদ আমির ২০১০ সালে ইংল্যান্ড সফরে ইচ্ছাকৃতভাবে নো বল করেন। এক স্টিং অপারেশনে ধরা পড়ে যান।
মার্লন স্যামুয়েলস দলের সব খবর বুকিদের কাছে ফাঁস করার জন্য এই ক্যারিবিয়ান টাকা নিতেন। ধরা পড়ার পর দু বছরের জন্য সাসপেন্ড হন।
মরিস ওদুম্বে কেনিয়ার সফলতম এই ক্রিকেটার ম্যাচ গড়াপেটার জন্য টাকা নেন। প্রমাণিত হওয়ার পর পাঁচ বছর নির্বাসিত হন।
আতাউর রহমান পাকিস্তানের ক্রিকেটার। ম্যাচ গড়াপেটার জন্য অসি ক্রিকেটারদের ঘুষ দিতে চান। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ক্রিকেট থেকে আজীবন নির্বাসিত হন। ২০০৬ সালে সমস্ত অভিযোগ থেকে রেহাই দেওয়া হয়।