নিজস্ব প্রতিবেদন: ভোটের পর বাংলায় এসে রেহাই নেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরও। মেদিনীপুরে কনভয়ে হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যেই ৮ জন তৃণমূলকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। বৃহস্পতিবার রাতে ধরা পড়ল আরও ২ জন। ধৃতদের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোট পর্ব মিটতেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে হিংসার ঘটনা ঘটেছে। বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলা করা হচ্ছে, পার্টি অফিসেও ভাঙচুর চলছে বলে অভিযোগ। মুখ্য়মন্ত্রী হিসেবে যেদিন শপথ নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সেদিন কলকাতায় ধরনা কর্মসূচি পালন করেছে বিজেপি। এমনকী, শনিবার বিধানসভার স্পিকার নির্বাচনেও গেরুয়াশিবিরের বিধায়করা অংশ নেবেন না বলে খবর। এদিকে আবার ভোট পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এসেছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল।


বুধবার রাজ্য়ে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুরলীধরন। পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং ও পিংলায় যাঁরা ভোট পরবর্তী হিংসার শিকার হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন তিনি। সদর ব্লকের পাঁকুড়িতে তখন আক্রান্তদের ভাঙা ঘরবাড়ি ঘুরে দেখছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। আচমকাই একদল লাঠি, কাঠ, ইট তাঁর কনভয়ে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। কোনওরকমে পালিয়ে বাঁচেন মুরলীধরন।


 



 


তৃণমূলকে কাঠগড়ায়. তোলাই শুধু নয়, এই ঘটনার পর ফের বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারির দাবি তোলেন বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার।