নিজস্ব প্রতিবেদন: আতঙ্কপুরীতে টানা ৩ দিন কাটিয়ে অবশেষে রাজ্যে ফেরা। দিল্লির অশান্তিতে আটকে পড়া মুর্শিদাবাদের ১১ জন শ্রমিক হাওড়া স্টেশনে ফিরতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস পরিবারে। মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা ১১জন শ্রমিক দিল্লিতে গিয়েছিলেন কাজে। অশান্তিতে আটকে পড়েন সবাই।  খবর পেয়েই উদ্যোগ নেন অধীর চৌধুরী।  সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ হাওড়া স্টেশনে কালকা মেলে করে ফেরেন শ্রমিকরা। ঘরে ফেরার অপেক্ষা শেষ। কিন্তু অন্য আতঙ্ক গ্রাস করছে পরিবারে। বাইরে না গেলে কাজ কোথায়? পরিবার চলবে কীভাবে? প্রশ্ন শ্রমিক পরিবারের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: 'পাশে আছি', নিজে দাঁড়িয়ে থেকে মালদায় ২০০ আদিবাসী মেয়ের বিয়ে দেবেন মুখ্যমন্ত্রী


উল্লেখ্য, দিল্লি হিংসা নিয়ে ইতিমধ্যেই মুখ খুলেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। হিংসায় মদতের কড়া ভাষায় নিন্দা করেছেন তিনি। হিংসার মধ্যে যাঁরা ফায়দা খোঁজেন তাঁরা সভ্য নন। এঁদের নিন্দা করার ভাষা নেই। অন্যকে ঘৃণা করাও একধরণের হিংসা এবং তা হতে দেখে এড়িয়ে যাওয়া বা নীরব থাকাও মানবতা বিরোধী অপরাধ। এধরণের আচরণ অমানবিক। এমনটাই টুইট করেছেন রাজ্যপাল।  


দিল্লির হিংসার ঘটনায় সতর্ক রাজ্য প্রশাসন।  থানা গুলির পর এবার এ রাজ্যের সব জেলার জেলা শাসকদের সতর্ক করল নবান্ন। সূত্রের খবর,  মুখ্যসচিব সব জেলার  ডিএমদের সতর্ক করে বলেছেন, জেলার পুলিশ সুপারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। স্পর্শকাতর এলাকা পুলিসের টহলদারি বাড়াতে হবে । যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রত্যেক জেলায় ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের একটি করে কন্ট্রোল রুম  খোলার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যসচিব।যে কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে সর্বক্ষণ যোগাযোগ থাকবে নবান্ন ডিজাস্টার কন্ট্রোল রুমের।
হিংসার খবর পেলেই সঙ্গে সঙ্গে জানাতে হবে মুখ্যসচিব ও মুখ্যমন্ত্রীর দফতরকে। দিল্লির ঘটনার পরেই  কলকাতা সহ রাজ্যের সব থানা গুলিকে সতর্ক করেছে  নবান্ন। এবার জেলাশাসকদেরও  সতর্ক করলেন মুখ্যসচিব।