কিরণ মান্না: মন্দারমনি পর্যটনকেন্দ্রে ১৪০টি বেআইনি হোটেলকে ভেঙে ফেলার নোটিস দেওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। আরও প্রায় ৩০ টি হোটেলকে চিহ্নিত করে নোটিস  জারি করা হবে। হিয়ারিংয়ে ডাকা হয়েছে। এই ঘটনায় সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন হোটেল মালিকরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কেন্দ্রীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসন মন্দারমনির প্রায় ১৪০ টি হোটেলকে অবৈধ নির্মাণের কারণে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে। আরও প্রায় ৩০টি হোটেন নিয়েও নোটিস জারি করা হবে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। চলতি মাসের ২০ তারিখের মধ্যে বেআইনি কনস্ট্রাকশনগুলি সরিয়ে ফেলার বা ভেঙে নেওয়ার জন্য নোটিস জারি করা হয়েছে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। মন্দারমনিতে এই নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় পড়েছেন হোটেল ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এত মানুষের রুজি রোজগার কোথায় যাবে? রুজি রোজগারের কী হবে? কোটি কোটি টাকার হোটেল! সেগুলোর-ই বা কী হবে?


হোটেলের সঙ্গে যুক্ত প্রায় লক্ষাধিক মানুষের রুজি রোজগার কোন জায়গায় দাঁড়াবে? সবটাই এখন প্রশ্নচিহ্নের মুখে। এই নিয়ে হাইকোর্টর দ্বারস্থ হয়েছেন মন্দারমনি হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন। সবটাই বিবেচনা করে দেখে ভাবতে বলছেন অ্যাসোসিয়েশনের লোকজন। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মীর মমরেজ আলি জানাচ্ছেন, সরকার পক্ষের কাছে আমাদের আবেদন থাকবে এত লক্ষ লক্ষ মানুষের রোজগার তাঁরা হারাবে, তা পুনর্বিবেচনা করে দেখা হোক। শুধু মন্দারমনি নয় দিঘা, পুরী,গোয়ার মতো প্রভৃতি জায়গাতেও সি-বিচের কাছেই সব হোটেল মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। তাহলে মন্দারমনির জন্য আলাদা নিয়ম কেন? এক যাত্রায় পৃথক ফল কেন?


আরও পড়ুন, Birbhum: কর্তব্যরত নার্সকে মারধর, নোংরা গালাগালি! হাসপাতালে দাদাগিরি তৃণমূল কাউন্সিলরের...



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)