নিজস্ব প্রতিবেদন: কলকাতার রাস্তায় জমা জলে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে একের এক মৃত্যুতে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আর্থিক অনুদান ফিরিয়ে দিয়েছে মৃত কিশোরীর পরিবার। মালদহে এবার তড়িদাহত হয়ে প্রাণ গেল এক সিভিক ভলান্টিয়ারের। ঘটনাটি ঘটেছে মোথাবাড়ি এলাকায়। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, মৃতের নাম কৈলাসচন্দ্র দাস। বাড়ি, মোথাবাড়ি থানার রাজনগর পঞ্চায়েতের নয়াগ্রামে। মোথাবাড়ি থানায় সিভিক ভলান্টিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। আবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে ইলেকট্রিকের কাজও করতেন। এদিন সকালে গ্রামেরই একটি বাড়িতে ইলেকট্রিকের কাজ করতে যান কৈলাস। ছাদের ওঠে যখন জড়িয়ে যাওয়া বিদ্যুতের তার আলাদা করছিলেন, তখনই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন ওই সিভিক ভলান্টিয়ার। এতটাই জোরে শক লাগে যে, ছাদ থেকে নিচে পড়ে যান। তড়িঘড়ি তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় মালদহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। হাসপাতালে কৈলাসচন্দ্রকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। 


আরও পড়ুন: Asansol: আন্তঃরাজ্য অস্ত্র পাচারচক্রের পর্দাফাঁস, ঝাড়খণ্ড সীমান্তে আগ্নেয়াস্ত্র-সহ গ্রেফতার যুবক


এদিকে কলকাতায় আবার বৃষ্টিতে জমা জলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন শিশু-সহ ৯ জন। দক্ষিণ দমদমের বান্ধবনগরে দুই কিশোরীর মৃত্যুর পর এলাকায় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েন কাউন্সিলর। সরকার ও পুরসভার তরফে পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করা হয়। একজনের পরিবারের চেক নিলেও, টাকা নিতে অস্বীকার করেন আর একজনের পরিবারের লোকেরা। উল্টে মন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও সাংসদ সৌগত রায়ের কাছে তাঁরা জানতে চান, 'আমরা বাড়ি বিক্রি করে ৪ লক্ষ টাকা দিচ্ছি। মেয়েকে ফেরত দিতে পারবেন'? এবার সেই ঘটনারই পুনরাবৃত্তি ঘটল মালদহে।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)