Maheshtala: পড়তে আসত বাড়িতে, একলা পেয়ে নাবালিকা ছাত্রীকে জোর করে...

অশোক মান্না: প্রাইভেট শিক্ষকের হাতে যৌন হেনস্থার শিকার এক নাবালিকা। মহেশতলার এক নাবালিকা ছাত্রী একবছর ধরে একজন প্রাইভেট টিউশনে শিক্ষকের এর কাছে পড়তো। নাবালিকার পরিবারের লোকের অভিযোগ কয়েকদিন ধরে ওই নাবালিকা পড়তে যেতে চাইছিল না ওই প্রাইভেট শিক্ষকের কাছে।

পরিবারের লোকজন তখন ওই নাবালিকাকে জিজ্ঞাসা করে এই প্রসঙ্গে। তখন ওই ছাত্রী অভিযোগ করে তার সঙ্গে তার শিক্ষক যৌন হেনস্থা করেছে। বেশ কয়েকদিন ধরে এই ঘটনা ঘটেছে বলে সে জানায়।

এই কারণেই ভয়ে সে ওই গৃহশিক্ষকের পড়তে যেতে চাইছে না।

এই কথা শোনার পর এই পরিবারের তরফ থেকে এলাকার প্রতিবেশীদের এই বিষয়ে জানানো হয়। তারপর গতকাল রাতে মহেশতলা থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়।

শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে মহেশতলা থানার পুলিস ওই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। ৩৭৬এবি/৩৭৬(২) ৫০৬ এবং পস্কো আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে।

অভিযুক্তকে আজ আলিপুর আদালতে পাঠানো হয়। ওই এলাকার প্রতিবেশীরা শিক্ষকের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ দেখায় বলে জানা গিয়েছে।

কিছুদিন আগে ৫ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণ ও শ্বাসরোধ করে খুন! হাড়হিম করা ঘটনা গোয়ার ভাসকোতে। এই ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে সন্দেহভাজন ১৫ থেকে ২০ জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে গোয়া পুলিস। এই ১৫ থেকে ২০ জন ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল বলে মনে করছে পুলিস।

দক্ষিণ গোয়ার পুলিস সুপার সুনীতা সাওয়ান্ত জানিয়েছিলেন, "ওই নাবালিকার নিথর দেহ পুলিস উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে নিশ্চিত করে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ওই নাবালিকাকে যৌন নির্যাতন করা হয়েছিল। তারপর তাকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়। দক্ষিণ গোয়ার ভাসকোয় একটি নির্মীয়মাণ বহুতলে ঘটনাটি ঘটে। ওই নির্মীয়মাণ বহুতলে কর্মরত ১৫ থেকে ২০ জন শ্রমিককে আটক করে তাই জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬, ৩০২ ধারায়, পকসো আইনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।”