ওয়েব ডেস্ক: ছাত্রী সংখ্যা ২০০-র ওপর। শিক্ষিকা মাত্র ৩ জন। আর ৩ শিক্ষিকাই এখন ছুটিতে! মাঝে মাঝে ক্লাস নিচ্ছেন গ্রুপ ডি স্টাফ। জুনিয়রদের ক্লাস নিয়ে বাকিটা সামলে দিচ্ছে সিনিয়ররা। আজব কাণ্ড নানুরের কুমিরা সাওতা বালিকা বিদ্যালয়ে!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নানুরের কুমিরা সাওতা একে বালিকা বিদ্যালয়ে এটাই ঘোর বাস্তব। ছাত্রীর সংখ্যা ২০০-র বেশি। আর শিক্ষক? সবেধন ৩টি। মজার ব্যাপার হল, ৩ শিক্ষিকাই একসঙ্গে ছুটিতে। তাই সিনিয়ররাই হাল ধরেছেন। পড়ুয়াদের অভিযোগ, এক শিক্ষিকা প্রায় ২ বছর প্রসবকালীন ছুটিতে রয়েছেন। একই কারণে ছুটিতে গিয়েছেন আরেক শিক্ষিকাও। আরেক দিদিমণির শরীর খারাপ। অতএব হাতে রইল শূন্য!


এমন পরিস্থিতিতে পঠনপাঠন চলছে এভাবেই! দিদিরাই বড়দির দায়িত্ব পালন করছে। দ্বিতীয় ভরসা গ্রুপ ডি কর্মী। ফাইভ থেকে টেন, ক্লাস নিতে দৌড়তে হচ্ছে তাঁকেও। স্কুলের সঙ্গীন অবস্থা স্বীকার করে নিয়েছেন সেক্রেটারি।


১৯৬৯ সালে স্থাপিত স্কুল। ২০১৪ সালে মাধ্যমিকে উন্নীত। কিন্তু হাল দেখলে কে বলবে! বোঝাই যাচ্ছে বেজায় অস্বস্তিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ। প্রশ্ন হল, আগে কেন আরও তত্‍পর হলেন না তাঁরা? শিক্ষাদানের নামে এই ছোট ছোট পড়ুয়াদের সঙ্গে যা হচ্ছে, তা লোক ঠকানো নয় কি?