নিজস্ব প্রতিবেদন: লোকসভা ভোটে সহযোগিতা করেছিল সিপিএমের লোকেরা। বিধানসভা ভোটে তাঁদের দলে আনতে হবে। বাঁকুড়ায় দলীয় কর্মিসভায় এমন বার্তাই দিয়েছেন অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই বক্তব্যই হয়ে উঠেছে রাজ্য রাজনীতির চর্চার বিষয়। তৃণমূলের দাবি, এটা তো আগেই জানা ছিল। এখন ঝুলি থেকে বেড়াল বেরিয়ে গেল। সিপিএমের পাল্টা বক্তব্য, কেউ সিপিএম থেকে বিজেপিতে যাবে না।     


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত লোকসভা ভোটে বিজেপি ১৮ আসন পাওয়ার পর তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছিলেন, সিপিএম নিজের ভোটটা বিজেপিকে দিয়ে দিয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসকে রুখতে নিজেদের আদর্শ বিকিয়েছে। অমিত শাহের বার্তায় সেই অভিযোগই আরও একবার প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠল। বাঁকুড়ার কর্মিসভায় শাহ বার্তা দেন, লোকসভা ভোটে দলে যোগ না দিয়েও সিপিএম নেতারা সহযোগিতা করেছিলেন। বিধানসভা ভোটে তাঁদের দলে আনতে হবে। এরপরই রাম-বাম যোগে সরব হয়েছেন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন,''ঝুলি থেকে বেড়াল বেরিয়ে গেল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আটকানোর চেষ্টা চলছে। সিপিএম এখন বিজেপিকে অক্সিজেন দিচ্ছে।'' 


বাম ভোটে রামে যাওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন সিপিএম নেতা শমীক লাহিড়ী। তাঁর কথায়,''বিজেপিতে কি লোকের অভাব পড়ছে নাকি? বামেদের দায়বদ্ধতা ভাঙা মুশকিল। এখন তো ফুলের বদল হচ্ছে দেখছি। তৃণমূলের লোকই বিজেপিতে যাচ্ছে। সেই দলে যাবে বামেরা? দিবাস্বপ্ন দেখতে দোষ নেই! ''


আরও পড়ুন- মোদী-নীতীশকে ধসিয়ে দিচ্ছেন তেজস্বী, চাণক্যর সমীক্ষায় NDA-র ভয়ঙ্কর হার