নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রকাশ্য রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডিএসপিকে ধমকেছেন-চমকেছেন তিনি। আইনকে কার্যত তুলে নিয়েছেন নিজের হাতে। কিন্তু বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের দাবি, 'তিনি কোনও ভুল করেননি।'


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বরং কেষ্টবাবুর পাল্টা অভিযোগ, দুজন নিরীহ লোককে বিনা কারণে মারা হয়েছে। বাইরে থেকে লোক নিয়ে এসে 'বিকাশবাবু' ও কংগ্রেসের 'মান্নান' উন্নয়নের কাজে বাধা দিচ্ছে। এলাকায় 'নোংরামো' করছেন, বহু লোকের 'পেটের ভাত মারার চেষ্টা' করা হচ্ছে বলে তোপ দাগেন তিনি।


কিন্তু এভাবে প্রকাশ্য রাস্তায় উর্দিধারী পুলিসকে হুমকি দেওয়া নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে অনুব্রত দাবি করেন, পুলিসকে তিনি অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে বলেছেন। একইসঙ্গে তাঁর আরও মত, তিনি পুলিসকে পুলিসের দায়িত্ব পালন করতে বলেছেন। পরক্ষণেই আবার তাঁর হুঁশিয়ারি, পুলিস না পারলে বাধ্য হয়েই তাঁকে 'ব্যবস্থা' নিতে হবে। পুলিস যদি অভিযুক্তদের ধরতে অসমর্থ হয়, তাহলে সাধারণ মানুষ এমনিই মেরে হাড়গোড় ভেঙে দেবে বলেও সাফাই দেন 'কেষ্ট'।


আরও পড়ুন, অগ্নিশর্মা অনুব্রত! পুলিসকে ধমকে-চমকে আবারও শিরোনামে কেষ্ট


বোলপুরে আজ কৃষক-তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত হন ২ জন। এই ঘটনায় বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ও আব্দুল মান্নানের প্রতি বাইরে থেকে লোক এনে উসকানি দেওয়ার অভিযোগও করেছেন অনুব্রত মণ্ডল। একইসঙ্গে তাঁর হুঁশিয়ারি, উন্নয়নের কাজে বাধা দিলে মেরে পা ভেঙে দেওয়া হবে।