নিজস্ব প্রতিবেদন: রবিবার আচমকাই নলহাটি দুনম্বর ব্লক সভাপতি বিভাস অধিকারির সঙ্গে বৈঠক করেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। এনিয়ে জেলা রাজনৈতিক মহলে জোর চাপানউতোর শুরু হয়ে যায়। তারই জেরে মঙ্গলবার বিভাস অধিকারিকে ডেকে পাঠালেন জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ভারতে বড়সড় নাশকতার ছক পাকিস্তানের! কচ্ছ থেকে গ্রেফতার ISI এজেন্ট


এদিন বৈঠকের পর বিভাস অধিকারি বলেন, মুকুল রায় তাঁকে দেখতে এসেছিলেন। পুরো সাক্ষাতটাই ব্যক্তিগত। দলীয় সূত্রের খবর, মুকুল রায়ের সঙ্গে কীসের বৈঠক, কী নিয়ে বৈঠক তা জানতে চাওয়া হবে বিভাসবাবুর কাছে। 


উল্লেখ্য, রবিবার আচমকাই নলহাটির তৃণমূল ব্লক সভাপতি বিভাস অধিকারির 'আশ্রমে' এসে হাজির হন মুকুল রায়। আশ্রমের অতিথিশালার বন্ধ কামরায় একান্তে বেশ খানিকক্ষণ কাটান দুজন। রবিবার এনিয়ে প্রবল জলঘোলা হয় জেলা রাজনৈতিক মহলে।


নলহাটি দুনম্বর ব্লকের নবহিমায়েতপুরে অনুকুল চন্দ্রের ওই আশ্রমটি প্রতিষ্ঠা করেন বিভাসবাবু। শুধু তাই নয় এদিন আশ্রমে উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ করম খানও। এনিয়েই রাজনৈতিক জল্পনা শুরু হয়েছে জেলায়।


আরও পড়ুন-ডিউটি অফিসার নাকি নেই! রাত ১টায় থানার বাইরে বসিয়ে রাখা হল ৮৩ বছরের বৃদ্ধাকে


খোদ অনুব্রত মণ্ডলের গড়ে মুকুল রায় কেন? এনিয়ে বিভাসবাবু বলেন, আশ্রমে যে কেউ আসতে পারেন। তাছাড়া আমি কিছুদিন আগে পথ দুর্ঘটনায় জখম হয়েছিলাম। তাই মুকুলদা আমাকে দেখতে এসেছেন।


এদিন আশ্রমে দেখা মেলে পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ করম খানেরও। রাজনৈতির মহলের দাবি তিনি তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ লবির অংশ। গত তিনদিন ধরে তিনি আশ্রমে রয়েছেন বলে জানান। এনিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, মুকুলবাবুর সঙ্গে দেখা করিনি। আমি দলের বিক্ষুব্ধ কেউ নই। দলে আছি। যেদিন দল ছাড়ব সেদিন প্রকাশ্যে ঘোষণা করেই ছাড়ব।