নিজস্ব প্রতিবেদন : আসানসোল কাণ্ডে এবার নয়া মাত্রা যোগ করল স্থানীয় সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়র টুইট বিতর্ক। আসানসোলে অশান্তির ঘটনায় ব্যথিত বাবুল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করে ইস্তফা দেওয়ার কথাও ভেবেছেন মর্মাহত সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সোমবার সকালে এরকমই একটি টুইট করেন বাবুল সুপ্রিয়। সেই টুইট ঘিরে বিভিন্ন মহল থেকে 'সমালোচনা' শুরু হতেই সুর বদল করলেন বিজেপির এই গায়ক-মন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রথম টুইট ঘিরে বিতর্ক ছড়াতেই দ্বিতীয় একটি টুইট করেন বাবুল। দ্বিতীয় টুইটে ইস্তফার জল্পনায় জল ঢালেন আসানসোল সাংসদ। বাবুল জানান, এটা মোটেই আসানসোলের সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে নয়। অনেক আগেকার কথা।


পাশাপাশি, বাবুল আরও বলেন, তিনি পালিয়ে যাওয়ার লোক নন। আর তিনি হালও ছাড়েননি। তবে পশ্চিমবঙ্গের 'নোংরা রাজনীতি'র সঙ্গে তাঁর পরিচিতি ঘটার পর, তিনি ভীষণরকম টানাপোড়েনের মধ্যে দিয়ে যান।


একইসঙ্গে 'নেতা ও মন্ত্রী' বাবুল লিখেছেন, যখন রাজনীতিকে কেন্দ্র করে 'গায়ক' বাবুলের শ্রোতারা দু' দলে ভাগ হয়ে যান, তখন সেটা খুব বেদনাদায়ক হয়।



উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক অশান্তির ঘটনায় আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়কে নিজে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ফোনে বাবুলের কাছ থেকে আসানসোলের পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজখবর নেন নমো। এরপরই রানিগঞ্জে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের জন্য দাবি জানান বাবুল।


আরও পড়ুন, রানিগঞ্জে আধাসেনা মোতায়েনের প্রস্তাব ফেরাল নবান্ন


কিন্তু কেন্দ্রের তরফে মুখ্যসচিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, নবান্ন আধাসেনা মোতায়েনের প্রস্তাব খারিজ করে দেয়। এরপরই বৃহস্পতিবার বাবুল আসানসোল যাওয়ার চেষ্টা করলে তাঁকে আটকায় পুলিস। পরে বাবুলের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করে রাজ্য পুলিস। আরও পড়ুন, হেনস্থা! পুলিসের বিরুদ্ধে পালটা এফআইআর বাবুলের