নিজস্ব প্রতিবেদন : প্রকাশ্য দিবালোকে থানার সামনে এক ব্যবসায়ীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুনের চেষ্টার ঘটনায় উত্তেজনা ছড়াল উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায়৷ উত্তেজিত জনতা হাতেনাতে ধরে ফেলে দুষ্কৃতীকে। তারপর দফায় দফায় চলে গণপিটুনি। শেষে অভিযুক্তে পুলিসের হাতে তুলে দেয় স্থানীয় জনতা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া থানার সামনের বাজারে। আহত ব্যবসায়ীকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে দলুয়া স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে থেকে তাঁকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। অভিযুক্ত যুবক সফিক আজমলকেও উদ্ধারের পর দলুয়া স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যায় পুলিস। সেখানে ফের গণপিটুনির শিকার হয় সে।


অভিযোগ, সোমবার দুপুরে চোপড়া থানার সামনের বাজারে জুতো ব্যবসায়ী মঞ্জুর আলমের দোকানে ঢুকে তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে লাগাতার আঘাত করে সফিক আজমল নামে ওই যুবক। পরবর্তীতে অভিযুক্ত যুবককে আটক করে গণপিটুনি দেয় উত্তেজিত জনতা। খবর দেওয়া হয় ঢিল ছোঁড়া দূরত্বের চোপড়া থানায়। 


পুলিস এসে উত্তেজিত জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে অভিযুক্ত সফিককে। আহত ব্যবসায়ী মঞ্জুর আলমকেও উদ্ধার করে প্রথমে দলুয়া স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ও পরে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যায়। তবে পুলিসি হেফাজতে থাকা অবস্থাতেই দলুয়া স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ফের গণপিটুনির শিকার হন ওই যুবক। যা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।  


যদিও পুলিসের তরফে এর কোনও উত্তর মেলেনি। পাশাপাশি, কী কারণে সফিক মঞ্জুরের উপর হামলা চালাল, তা নিয়েও ধোঁয়াশা রয়েছে। ধন্দে পুলিস। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের অনুমান, পুরনো কোনও বিবাদের জেরেই এই ঘটনা।


আরও পড়ুন, এখনই দ্বিগুণ দাম, আরও চড়বে, আগামিদিনে বাজারে রুই-কাতলা আর পাওয়া যাবে না!