নিজস্ব প্রতিবেদন: খয়রাশোলে তৃণমূল ব্লক সভপতি দীপক ঘোষের অবস্থা সংকটজনক। তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে দুর্গাপুরের মিশন হাসপাতালে। তাঁর বুকে গুলি লেগেছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওই গুলিচালনার ঘটনা নিয়ে ইতিধ্যেই রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়ে গিয়েছে। হামলার জন্য বিজেপিকেই নিশানা করছে তৃণমূল। অন্যদিকে বিজেপির পক্ষ থেকে এটিকে তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের ফল বলে বর্ণনা করা হচ্ছে।


আরও পড়ুন-অমৃতসর দুর্ঘটনার পরই গাড়িতে পালাচ্ছেন কংগ্রেস নেতা, দেখুন সেই চাঞ্চল্যকর ভিডিও  


উল্লেখ্য রবিবার বাইকে চড়ে একটি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধনে যাচ্ছিলেন দীপক ঘোষ। পথে নদীর চরে তাদের ঘিরে ধরে তিনটি বাইক। কিছু বুঝে ওযার আগেই তাদের ওপরে গুলি চালানো হয। গুলি লাগে দীপক ঘোষের বুকে। পরে তাকে কোপানোও হয়। আহত দীপক ঘোষকে দুর্গাপুরের মিশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁকে এখন ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে।


হামলার দায় বিজেপির ওপরেই চাপিয়েছেন বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তিনি বলেন, বিজেপি ভাবছে তৃণমূলের যারা কাছের লোক তাদের একে একে সরিয়ে দেব। দল দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখবে নাকি?  অনদিকে, বিজেপি নেতা সায়ান্তন বসু সংবাদমাধ্যমে বলেন, নিজেদের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জন্য বোমা মজুত করে ওরা। ওইসব বোমা ফেটে যায় আর ওদের নেতা-কর্মীরা মারা যায়। তৃণমূলের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব যত বাড়বে ততই এই ধরনের ঘটনা ঘটবে। এর সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই।


আরও পড়ুন-বজবজে প্রতিমা বিসর্জনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, গুলিতে আহত ১


অন্যদিকে, পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, এটা সম্ভবত বহিরাগতদের কাজ। বিজেপি যখন রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে পারছে না তখন গুজরাট সহ দেশের অন্যান্য জায়গায় য়েভাবে দাঙ্গা করেছে তা এরাজ্যেও আমদানি করছে। যতদূর খবর পেয়েছি তাতে আসানসোল কিম্বা ঝাড়খণ্ড থেকে লোক খয়রাশোলে এসেছিল। আমাদের সংগঠকদের হত্যা করে বিজেপি পায়ের তলার মাটি শক্ত করার চেষ্টা করছে।