নিজস্ব প্রতিবেদন: কেশপুরে থানা ঘেরাও কর্মসূচিতে মাঝপথে রণেভঙ্গ বিজেপির। যে ভাবে দলীয় কর্মীরা হাতে লাঠি ও রড নিয়ে আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেছিল তাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতে পারে এই আশঙ্কায় শেষ মুহূর্তে বাতিল হল কর্মসূচি। কেশপুর থানার সামনে দিয়ে মিছিল গেলেও হল না ঘেরাও। বিক্ষোভ হল কেশপুর বাসস্ট্যান্ডে। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু ঘোষণা করলে, এরকম ছোটখাটো থানা ঘেরাও আর নয়। এবার একেবারে পুলিস সুপারের বাংলো ঘেরাও করবে বিজেপি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিজেপি নেত্রী ভারতী ঘোষ বলেন, এভাবে বেশিদিন বিজেপি কর্মীদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসাতে পারবে না পুলিস। পরিস্থিতি একদিন আমাদের নিয়ন্ত্রণে আসবেই। সেদিন দেখব এই পুলিস কর্মীরা কী করেন। এর পর থানায় গিয়ে স্থানীয় নেতৃত্ব স্মারকলিপি দেন।


এদিন বিজেপির কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ছিল ব্যাপক পুলিসি নিরাপত্তা। প্রায় ৫ কিলোমিটার রাস্তায় পুলিস ও RAF মোতায়েন হয়েছিল। কর্মসূচিতে জনসমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। স্থানীয় এক বিজেপি নেতার দাবি, তৃণমূলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মানুষ বিজেপির কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেছে। 


ওদিকে এদিন উত্তর ২৪ পরগনার ন্যাজাটেও বিজেপির থানা ঘেরাও কর্মসূচি ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। বিজেপি কর্মীরা থানার দিকে এগোনোর চেষ্টা করলে বাধা দেয় পুলিস। 


বনগাঁয় পুলিসের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে ঘেঁটে গেলেন ফিরহাদ


রাজ্যে বিজেপিকে রুখতে তৃণমূলের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করছে পুলিস। দীর্ঘদিন ধরে এই অভিযোগ করছে বিজেপি। রাজ্যজুড়ে বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে ভুয়ো মামলা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তাদের। অভিযোগ, পুরনো মামলায় গ্রেফতার করা হচ্ছে বিজেপি কর্মীদের।