নিজস্ব প্রতিবেদন : সোমবার তিন কেন্দ্রের উপনির্বাচন। খড়গপুর, করিমপুর ও কালিয়াগঞ্জ। তার আগে অবশ্য বাহিনী নিয়ে জোর তরজা চলছেই তৃণমূল ও বিজেপির মধ্য়ে। কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করিমপুরের প্রাক্তন বিধায়ক মহুয়া মৈত্র কৃষ্ণনগরের সাংসদ নির্বাচিত হওয়ায় খালি হয় ওই আসনটি। খড়গপুরে আসন ফাঁকা হয় দিলীপ ঘোষ লোকসভা ভোটে জিতে সাংসদ হয়ে যাওয়ায়। অন্যদিকে উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের কংগ্রেস বিধায়ক প্রমথনাথ রায়ের মৃত্যু হয় চলতি বছরেই। রাজনৈতিক মহলের মতে করিমপুরে তৃণমূল এগিয়ে থাকলেও বাকি দুই আসনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।



করিমপুরে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে খুশি হলেও কালিয়াগঞ্জ ও খড়্গপুরের জন্য আরও বাহিনীর আবেদন জানিয়েছেন শিশির বাজোরিয়া। আজ বিকেলে নির্বাচন কমিশনের সিইও-র সঙ্গে দেখা করে আবেদন জানান তিনি। পাশাপাশি কালিয়াগঞ্জে পেপারের ভিতর লিফলেট বিলি করা হয়েছে। যেখানে ওপিনিয়ন পোলে এগিয়ে রাখা হয়েছে তৃণমূল প্রার্থীকে। এই নিয়েও অভিযোগ জানানো হয়েছে কমিশনে।  


আরও পড়ুন, দিলীপের 'ছোট মন' কটাক্ষের পাল্টা 'ইতর, চতুষ্পদ প্রাণি' বলে আক্রমণ তৃণমূলের


আরও পড়ুন, 'ছোট মন, কাল সন্ত্রাস হলেই দাওয়াই হবে', ভোটের আগেরদিন তৃণমূলকে বিঁধে হুঁশিয়ারি দিলীপের


শিশির বাজোরিয়ার আরও অভিযোগ, করিমপুরে ডেমো ইভিএম-এ প্রচার চালাচ্ছেন তৃণমূল প্রার্থী। খড়্গপুরে এসডিপিও-কে ৮ দিন আগে সরানো হলেও, তারপরেও তিনি এলাকায় শাসকদলের হয়ে কাজ করছেন বলে সিইও-র কাছে অভিযোগ করেন তিনি। সিইও সব দিক খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন বিজেপি প্রতিনিধি দলকে। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে দিল্লির সঙ্গেও কথা বলবেন বলে জানান তিনি।