নিজস্ব প্রতিবেদন: দু একটা ঘটনা ছাড়া মোটের ওপর শান্তিতেই মিটল নোয়াপাড়ার উপনির্বাচন। বিরোধীদের অভিযোগ, বুথে এজেন্টই বসতে দেয়নি তৃণমূল। অভিযোগ উড়িয়েছে শাসকদল। পুনর্নির্বাচনের দাবি তুলেছে সিপিএম। কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে সরব হয়েছেন অর্জুন সিং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নোয়াপাড়ার উপনির্বাচনে সকাল থেকেই শাসকদলের বিরুদ্ধে অভিযোগে সরব বিরোধীরা। কংগ্রেস বিধায়ক মধুসূদন ঘোষের মৃত্যুতে নোয়াপাড়া বিধানসভা আসনটি খালি হয়। ফলে অনিবার্য হয়ে পড়ে উপনির্বাচন। এদিন সেই উপনির্বাচনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেন তৃণমূল প্রার্থী সুনীল সিং, বিজেপি প্রার্থী সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সিপিএম প্রার্থী গার্গী চট্টোপাধ্যায় এবং কংগ্রেস প্রার্থী গৌতম বসু।


এবারের নোয়াপাড়া ভোটের সেনাপতি ছিলেন ভাটপাড়ার বিধায়ক অর্জুন সিং। ওয়ার রুম থেকে তৃণমূলের সেনাপতি অর্জুন সিং স্ট্রেট ব্যাটে উড়িয়েছেন বিরোধীদের অভিযোগ।


দুপুরে একটি ফেসবুক পোস্টকে ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায় বিপিনবিহারী স্কুলের সাতান্ন নম্বর বুথ। ওঠে বোমাবাজির অভিযোগ। পরে বোঝা যায় পুরোটাই ভুয়ো।


আরও পড়ুন- ঘাসফুল বনাম পদ্মকাঁটা! আজ উপনির্বাচন নোয়াপাড়া ও উলুবেড়িয়ায়


এই আসন থেকেই গতবারের নির্বাচনে হাজারের বেশি ভোটে জিতেছিল বাম-কংগ্রেস জোট। কিন্তু এদিনের ভোটে কংগ্রেসের দেখা মেলেনি কোথাও। দুপুরের মধ্যেই ভোট পড়েছে প্রায় সত্তর শতাংশ। নোয়াপাড়ার ভোট ঘিরে রাজনীতির পারদ চড়েছে। ছিল নানা জল্পনাও। অর্জুন না মুকুল? লক্ষ্যভেদে কে হবে সফল? পয়লা ফেব্রুয়ারি রেজাল্টেই মিলবে তার উত্তর।