তোলপাড় বারুইপুর সংশোধনাগার, ৩০ জন কর্মীকে আটকে রাখল বন্দিরা
পুলিসের সঙ্গেও খন্ডযুদ্ধ বেঁধে যায় বন্দিদের। সংশোধনাগারের ভেতর থেকেই পুলিসকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়ে বন্দিরা। সন্ধের রেশ কাটার আগে রাতে ফের নতুন করে ছড়ায় উত্তেজনা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: বন্দি সংঘর্ষে দফায় দফায় উত্তপ্ত হয় বারুইপুর সংশোধনাগার। সন্ধের পর ফের রাতে গোষ্ঠীকোন্দল বাঁধে। বন্দিদের মধ্যে বচসার জেরে শুরু হয় হাতাহাতি। ঝামেলা থামাতে গিয়ে আক্রান্ত হন অতিরিক্ত জেলার শ্যামল চক্রবর্তী। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিসের সঙ্গেও খন্ডযুদ্ধ বেঁধে যায় বন্দিদের। সংশোধনাগারের ভেতর থেকেই পুলিসকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়ে বন্দিরা। সন্ধের রেশ কাটার আগে রাতে ফের নতুন করে ছড়ায় উত্তেজনা।
আরও পড়ুন: 'দিল্লির ঘরহারা মানুষকে আশ্রয় দেবে বাংলা' মঞ্চ থেকে আহ্বান মমতার
শেষ পর্যন্ত আলোচনার পর অবশেষে সমাধানসূত্র মিলল বারুইপুর সংশোধনাগারে। ডিজি কারা অরুণ গুপ্তা, আইজি দক্ষিণবঙ্গ রাজীব মিশ্র, ডিআইজি প্রেসিডেন্সি রেঞ্জ প্রবীণ ত্রিপাঠি ও বারুইপুর পুলিস জেলার পুলিস সুপার দফায় দফায় বন্দিদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। খারাপ ব্যবহার ও টাকা চাওয়ার অভিযোগ তুলে ৩০ জন সংশোধনাগার কর্মীকে আটকে রাখে বন্দিরা।