যে বোর্ড যত বেশি কাজ করবে, তত বেশি অর্থ সাহায্য: মুখ্যমন্ত্রী
পাখির চোখ দার্জিলিং, কালিম্পঙের উন্নয়ন। আর সেই লক্ষ্যেই সোমবার পাহাড়ে পৌঁছে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জেলা গঠনের পর প্রথমবার কালিম্পংয়ে এসেছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রশাসনিক বৈঠক থেকে জনসভা, রয়েছে ঠাসা কর্মসূচি।
নিজস্ব প্রতিবেদন: পাহাড়ের উন্নয়নের জন্য সবরকম সাহায্য করবে সরকার। কালিম্পিং-এ পনেরোটি বোর্ডের সঙ্গে বৈঠকে মঙ্গলবার একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে তাঁর বার্তা, যে বোর্ড যত ভাল কাজ করবে তাকে তত বেশি অর্থ সাহায্য দেবে রাজ্য।
পাখির চোখ দার্জিলিং, কালিম্পঙের উন্নয়ন। আর সেই লক্ষ্যেই সোমবার পাহাড়ে পৌঁছে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জেলা গঠনের পর প্রথমবার কালিম্পংয়ে এসেছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রশাসনিক বৈঠক থেকে জনসভা, রয়েছে ঠাসা কর্মসূচি। এদিনের সভামঞ্চ থেকে উন্নয়নের বার্তা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অতীতে যা ঘটেছে, তা ভুলে যেতে চাই। অতীত ভুলে পাহাড়কে এগিয়ে যেতে হবে।’
মুখ্যমন্ত্রী এদিনও ফের মনে করিয়ে দেন, পাহাড়ে হিংসার মেঘ এখন শুধুই অতীত। তিনি বলেন, ‘জোর করে বনধ করলে উন্নয়ন থমকে যায়। পর্যটন এখানে সবচেয়ে বড় রোজগারের উত্স। পর্যটনকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।‘
১৫টি জনজাতি বোর্ডের হাতে এদিন ৯৬ কোটি টাকার চেক তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। ছিলেন, জিটিএ-র বর্তমান প্রধান বিনয় তামাংও। তিনি বলেন, ‘‘যে বোর্ড যত ভাল কাজ করবে তাকে তত বেশি অর্থ সাহায্য দেবে রাজ্য।’’ এদিনের বৈঠকে জিটিএ-র অডিটে জোর দেওয়ার কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। ইঙ্গিত দেন জিটিএ নির্বাচনের ক্ষেত্রেও।