নিজস্ব প্রতিবেদন: কয়লাকাণ্ডে বড়সড় অভিযানে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (ED) এবং সিবিআই (CBI)। কলকাতায় (Kolkata) ছেয়ে গিয়েছে ইডির টিম। সঙ্গে ৮০ জন আধাসেনা। লালা (lala) ঘনিষ্ঠ সুবাস অর্জুনের অফিসের হানা। কয়লাকাণ্ডে (Caol smuggling) অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, পাচারের টাকা যেত  কয়েকজন সিনিয়র পুলিস অফিসারের কাছে। টাকা থাকত ব্যবসায়ীর কাছে। অভিযোগ পেয়েই বাঁশদ্রোণীতে রণধীর বার্নোয়ালের বাড়িতে পৌঁছয় গোয়েন্দারা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কলকাতা (Kolkata), দুর্গাপুর (Durgapur) এবং আসানসোল (Asansol), পুরুলিয়া (Purulia), হলদিয়া(Haldia)-সহ মোট ১৬টি জায়গায় অভিযান চলছে। ওই সব এলাকার কয়েকজন ব্যবসায়ী এবং কয়লা পাচারে মূল অভিযুক্ত অনুপ মাঝি (Anup Maji) ওরফে লালা ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের বাড়িতে হানা দিয়েছেন তদন্তকারী অফিসার। রাজ্য জুড়ে এই অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন দিল্লি (Delhi) থেকে আসা অফিসাররা। 


আরও পড়ুন:  পামেলাকাণ্ডে নোটিস অনুপম হাজরা এবং শঙ্কুদেব পণ্ডাকে


এখনও পর্যন্ত রাজ্যের ১৬টি জায়গায় তল্লাসি চলছে বলে জানা গিয়েছে। কলকাতার বড়বাজার (Barabazar), ফুলবাগান (PhoolBagan), ধর্মতলা-সহ বিভিন্ন অফিসেও চলছে তল্লাসি। কয়লা পাচার কাণ্ডে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজনকে জেরা করা হয়েছে। তাঁদের জেরা করে বিভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে সিবিআই-এর হাতে। সেই তথ্যের ভিত্তিতেই এই অভিযান চলছে বলে জানা গিয়েছে।